রাজনীতিবিদদের কাছে প্রত্যাশা

দেশ রূপান্তর একেএম শাহনাওয়াজ প্রকাশিত: ০২ এপ্রিল ২০২১, ১২:৫৫

পৃথিবীতে যেসব দেশের মানুষ দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে, অর্জন করেছে স্বাধীনতা তাদের জাতীয় জীবনে অনেক স্বর্ণঝরা উদ্দীপনাময় তারিখ আর মাস থাকে। যা যুগ যুগ ধরে প্রাণিত করে প্রজন্মকে। একই প্রেক্ষাপটে বাঙালির জীবনেও এমন অনেক উজ্জ্বল মাস ও তারিখ রয়েছে। এর মধ্যে মার্চ মাসের বিশেষণ হতে পারে ‘উত্তাল’ শব্দ চয়নে। মার্চ মাসের একটি রক্তিম সূর্যোদয়ের তারিখ ২৬ মার্চ। যার পর্দা উন্মোচিত হয়েছিল ২৫ মার্চের কালরাতে। পাকিস্তানি হায়েনাদের আক্রমণ বাঙালির স্বাধীনতাকে সুনির্দিষ্ট করে দেয়। তারপর শুরু হয় স্বাধীন দেশ থেকে শত্রু তাড়ানোর লড়াই। সব ঘটনারই পরিপ্রেক্ষিত থাকে। থাকে কার্যকারণ সূত্র। ঘটনার গুরুত্ব অনুযায়ী পরিপ্রেক্ষিতের ধার ও দৈর্ঘ্য রচিত হয়। বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতার লড়াই ও স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে দীর্ঘ সংগ্রামের পথ পেরিয়ে। সর্বোপরি বড় ঘটনার গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনুভব করতে হলে পটভূমির গুরুত্ব সমানভাবে অনুধাবন করতে হয়। ইতিহাস রচয়িতারা এ ধরনের পটভূমিকে দুটো ভাগে বিভাজিত করেন। একটি দূরবর্তী পটভূমি অন্যটি আসন্ন পটভূমি। দূরবর্তী পটভূমি বড় ঘটনা বা অর্জনের অনুঘটক। কিন্তু তখনো লক্ষ্য সুনিশ্চিত থাকে না। নানা অস্বস্তি, অপূর্ণতা, অধিকার আদায়ের লড়াই ধীরে ধীরে মানুষকে সংঘবদ্ধ করে। জাতীয়তাবোধকে শাণিত করে। বিরুদ্ধ শক্তি সম্মানজনক নিষ্পত্তিতে না গিয়ে গণমানুষের ন্যায্য দাবিকে যখন উন্মত্ততা দিয়ে পিষে ফেলতে চায়, তখনই ঘটে বিস্ফোরণ। আর এই বিস্ফোরণ থেকে জন্ম নেয় আসন্ন কারণ। আন্দোলনের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির হয়। ১৯৭১-এর মার্চ মাসের প্রথম দিনেই অধিকার আদায়ের সংগ্রামে রাজপথে থাকা বাঙালির আন্দোলনে বিস্ফোরণ ঘটেছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও