‘টেন্ডারবাজি’ এ দেশের আবালবৃদ্ধবনিতার কাছে অতি পরিচিত একটি অযুতবিশ্রুত শব্দবন্ধ। হুমকি-ধমকি কিংবা পেশিশক্তির মাধ্যমে সৎ ঠিকাদারদের বিধিবদ্ধভাবে দরপত্র জমা দেওয়া থেকে বিরত রাখার যে ধারা বহুদিন থেকে চলে আসছে, ‘ঐতিহ্যগতভাবে’ তা টেন্ডারবাজি নামে পরিচিতি পেয়েছে। এ ‘উন্মুক্ত গোপন’ সন্ত্রাস ঠেকাতে সরকার অনলাইনে ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্টের (ইজিপি) মাধ্যমে দরপত্র কেনাবেচার পদ্ধতি চালু করেছে। এতে সুফলও পাওয়া গেছে। কিন্তু সম্প্রতি এমন কিছু ঘটনা ঘটছে, যা এ উদ্যোগের সাফল্যকে ম্লান করে দিচ্ছে।
সর্বশেষ ঘটনায় কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি ছাত্রী হল নির্মাণে ইজিপির মাধ্যমে দরপত্রে অংশগ্রহণকারীদের তথ্য ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে। সেখানে দরপত্র ক্রয়কারী ঠিকাদারেরা বলেছেন, তাঁরা যে দরপত্র কিনেছেন, তা কারও জানার কথা না; কিন্তু অনলাইনে দরপত্র কেনার পরপরই ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেতা ও চরমপন্থী সংগঠনের নেতাদের পরিচয় দিয়ে তাঁদের হুমকি দেওয়া হয়েছে। তাঁদের দরপত্র জমা দিতে বারণ করা হয়েছে।
আরও
১১ ঘণ্টা, ৪৩ মিনিট আগে
১১ ঘণ্টা, ৪৬ মিনিট আগে
১১ ঘণ্টা, ৪৯ মিনিট আগে
১৬ ঘণ্টা, ২ মিনিট আগে
১৭ ঘণ্টা, ২৮ মিনিট আগে
১৭ ঘণ্টা, ৩০ মিনিট আগে
১৭ ঘণ্টা, ৩৩ মিনিট আগে
১৭ ঘণ্টা, ৩৪ মিনিট আগে
১৭ ঘণ্টা, ৩৪ মিনিট আগে
১৮ ঘণ্টা, ৬ মিনিট আগে
১৮ ঘণ্টা, ২৬ মিনিট আগে
১৮ ঘণ্টা, ২৮ মিনিট আগে