![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-01%252Fb9016af7-7e84-47c7-be16-860fc1cd3291%252FElection.png%3Fauto%3Dformat%252Ccompress%26format%3Dwebp%26dpr%3D1.0%26q%3D70%26w%3D720)
ভোট নয়, ফেনীতে শুধু তারিখ হয়
ফেনীর পরশুরামের ‘বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়’ জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার রীতি জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে। পরশুরাম পৌরসভা নির্বাচনে পরপর দুবার মেয়র ও কাউন্সিলররা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সম্প্রতি ফেনী ও দাগনভূঞা পৌরসভা নির্বাচনেও একইভাবে মেয়র পদ ছাড়া কাউন্সিলর পদে ৩৬ জনের মধ্যে ২২ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন।
এর আগে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-১ (ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী ও পরশুরাম) আসনে জাসদ নেত্রী শিরীন আখতার, ফেনী-২ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন। ২০১৬ সালে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পরশুরাম উপজেলার ৩টিসহ জেলায় ১০ জন চেয়ারম্যান ও বেশ কিছুসংখ্যক ইউপি সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া ২০১৬ সালে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত সবাই বিনা ভোটে নির্বাচিত হন।