কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভ্যাকসিন নেওয়া এবং না নেওয়া, মানুষ চিহ্নিত হবে দুই দলে

ডেইলি স্টার গোলাম মোর্তোজা প্রকাশিত: ২৫ জানুয়ারি ২০২১, ১৬:৫৫

মানুষের চেয়ে পাঁচ হাজার কোটি গুণ ক্ষুদ্র করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ভ্যাকসিন বাংলাদেশে পৌঁছে গেছে। মহামারিকালের সবচেয়ে ভালো সংবাদ এটাই। কার্যত এই ক্ষুদ্র ভাইরাস থেকে মুক্তির সুনির্দিষ্ট ওষুধ নেই। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা তাদের অভিজ্ঞতা দিয়ে নানা ওষুধের সমন্বয়ে মোকাবিলা করার চেষ্টা করছেন। বিস্ময়করভাবে চিকিৎসা বিজ্ঞান অত্যন্ত অল্প সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন উদ্ভাবন করেছে। ট্রায়ালে কার্যকারিতা প্রমাণের পর মানুষের শরীরে ভ্যাকসিন দেওয়াও শুরু হয়েছে। এসব তথ্য অজানা নয়।

আমরা এও জানছিলাম যে, বাংলাদেশের মতো দরিদ্র অর্থনীতির দেশগুলো আদৌ ভ্যাকসিন পাবে কি না, প্রশ্ন-সন্দেহ ছিল। এদিক দিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে ভাগ্যবানই বলতে হবে যে, তারা ইতোমধ্যেই ভ্যাকসিন পেয়ে গেছে। প্রথমে উপহার ২০ লাখ ডোজ, পরবর্তীতে কেনা ভ্যাকসিনের প্রথম চালান ৫০ লাখ ডোজ পৌঁছে গেছে দেশে। ভ্যাকসিন সংগ্রহের ক্ষেত্রে সরকারকে কৃতিত্ব দিতেই হবে। যদিও প্রয়োজনের তুলনায় তা পর্যাপ্ত নয়।

এ সময় জনমানুষের পক্ষ থেকে জোরালো দাবি হওয়ার কথা, সরকার যেন আরও ভ্যাকসিন জোগাড়ে তৎপর হয়। সব মানুষের ভ্যাকসিন যেন নিশ্চিত করা হয়। অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় হলো, এমন দাবি দৃশ্যমান নয়। ভ্যাকসিন নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে নানাবিধ নেতিবাচক প্রোপাগান্ডা দৃশ্যমান। ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে এমন মনোভাব অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও, একেবারে অপ্রত্যাশিত নয়। এদেশে টিকা দেওয়ার সঙ্গে নেতিবাচক প্রচারণা ও জোর-জবরদস্তির একটা সম্পর্ক বহু পুরনো। যাদের হাতে দুটি টিকার দাগ রয়ে গেছে, সেসব টিকা জোর করেই দেওয়া হয়েছিল। ইতিহাস তাই বলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও