সরকারি ব্যাংকের পর্যবেক্ষকদের নিয়ে যত কাণ্ডকারখানা

প্রথম আলো শওকত হোসেন মাসুম প্রকাশিত: ২৭ ডিসেম্বর ২০২০, ০৮:৩০

বাংলাদেশ ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নর আতিউর রহমান ২০১১ সালের ৪ জানুয়ারি সে সময়ের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। এই চিঠির একটি বিশেষ গুরুত্ব আছে। চিঠিতে আতিউর রহমান লিখেছিলেন, ‘২/১টি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক অন্যান্য বেসরকারি ব্যাংকের মন্দ ঋণ ক্রয়ের মতো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবসায় অবতীর্ণ হচ্ছে। এসব ঋণ হিসাব বর্তমানে পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে নিয়মিত দেখানো হলেও অদূর ভবিয্যতে মন্দ ঋণ হিসেবে শ্রেণিকৃত হয়ে পড়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে।

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর ঋণ প্রবৃদ্ধি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে ডিউ ডিলিজেন্স ব্যতিরেকে খুব দ্রুতগতিতে ঋণ মঞ্জুর ও অবমুক্তকরণ হচ্ছে। ঋণ-আমানত অনুপাত ও শ্রেণিকৃত ঋণ বৃদ্ধি পাচ্ছে, খেলাপি ঋণ আদায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় খুব কম। শীর্ষ ২০ ঋণ খেলাপিদের কাছ থেকে আদায়ের পরিমাণ অতি নগণ্য।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও