আজমাল হোসেনের ঘরবাড়ি কয়েক দফা বাঙ্গালী নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। এখন অনেকটা নিঃস্ব তিনি। বাড়ি বগুড়ার ধুনট উপজেলার বেড়েরবাড়ী গ্রামে। পরিবারে সদস্য ছয়জন। আজমাল প্রতিদিন শহরে আসেন কাজের খোঁজে শ্রমের হাটে। বগুড়া শহরের কলোনিতে শ্রমের হাট।
সেখানে তাঁর মতো ৫০০ থেকে ৬০০ জন লোক কাজের খোঁজে এ হাটে আসেন। দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজের আশায় মানুষ ভিড় জমান। এখানে আসার আগে শ্রমিকেরা জানেন না তাঁদের কাজ জুটবে কি না।
ইট ভাঙা, রাজমিস্ত্রি, রাজমিস্ত্রির সহকারী, নির্মাণশ্রমিক, মাটি কাটা, নর্দমা পরিষ্কার থেকে শুরু করে এমন কোনো কাজ নেই, যা তাঁরা করেন না।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.