কলকাতার চেতলায় লেখাপড়া করেছেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। লেখাপড়ার হাতেখড়ি চেতলা স্কুলে। চেতলা স্কুলে রফিক-উল হকের পরিবারের সবাই পড়াশোনা করতেন। স্মৃতিবিজড়িত চেতলা স্কুলের কথা মনে করে তিনি আইন অঙ্গন থেকে নিজেই যেন সেই কিশোর কালের স্কুলেই ফিরে যাওয়ার কথা মনে করতেন। সেই স্কুলটিকে ঘিরে অজস্র স্মৃতি ছিল তার।
এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, একবার স্কুলে পিকনিক হবে বলে চাঁদা দিয়েছিলেন রফিক-উল হক। এটা অবশ্য ১৯৪১ সালের ঘটনা। কিন্তু যেদিন পিকনিক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা, সেদিন মারা যান এক কবি। ফলে পিকনিক বন্ধ হয়ে যায়। সহপাঠীরা ক্ষুব্ধ হন। এবং তিনিও। তারা বলতে থাকেন, কোনো এক কবি মারা গেছেন, এতে পিকনিক বন্ধ হয়ে গেল কেন?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.