স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি উদ্ঘাটনে অনুসন্ধান চালাতে গিয়ে গাড়িচালক আবদুল মালেকের নাম বেরিয়ে আসে। গত বছরের মার্চে তাঁর ব্যাপারে অনুসন্ধান শুরু হয়। মালেক ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদের পুরো তথ্য জানা যায়নি। তবে এখন পর্যন্ত সাতটি প্লট ও দুটি সাততলা বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর আগে আফজাল নামে স্বাস্থ্য বিভাগের আরেক কর্মচারীও গ্রেপ্তার হন দুর্নীতির কারণে।
সরকারের নীতিনির্ধারকেরা স্বাস্থ্য খাতকে যতই সফল বলে দাবি করুন না কেন, এর পরতে পরতে দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা জেঁকে বসেছে। ১৯৮২ সালে চাকরিতে যোগদানকারী গাড়িচালক আবদুল মালেক এর একটি উদাহরণ মাত্র। পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, স্বাস্থ্য খাতে তিন স্তরের সিন্ডিকেট আছে। উচ্চ, মাঝারি ও নিচু। মালেকসহ এখন যাঁরা ধরা পড়ছেন, তাঁরা হলেন নিচু স্তরের সিন্ডিকেট সদস্য। যাঁদের নামে মামলা হয়েছে এবং হচ্ছে তাঁরা হলেন মাঝারি স্তরের সিন্ডিকেট। আর ওপরের স্তরের সিন্ডিকেটের সদস্যরা সব সময়ই ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যান। এবারও ব্যতিক্রম কিছু ঘটেনি।
১ বছর, ৯ মাস আগে
১ বছর, ৯ মাস আগে
১ বছর, ৯ মাস আগে
১ বছর, ১০ মাস আগে
জাগো নিউজ ২৪
| আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়, ধানমন্ডি
১ বছর, ১০ মাস আগে
আরও
১৫ ঘণ্টা, ১৩ মিনিট আগে
১৫ ঘণ্টা, ১৯ মিনিট আগে
১৫ ঘণ্টা, ২২ মিনিট আগে
২১ ঘণ্টা, ২৮ মিনিট আগে
২৩ ঘণ্টা, ১৯ মিনিট আগে