গত ৩১ জুলাই কক্সবাজারের মেরিন ড্রাইভে পুলিশের গুলিতে নিহত হন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। প্রায় দুই দশক ধরে বিচারবহির্ভূত হত্যার যে বর্ণনা দেওয়া হচ্ছে, এই ঘটনার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। নিহতের গাড়ি থেকে কিছু ইয়াবা, গাঁজা ও মদ উদ্ধারের কথা বলা হয়। দায়ের করা হয় একাধিক মামলা। কিন্তু ঘটনার পরদিনই পরিস্থিতি পাল্টাতে থাকে। অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তাদের সংগঠন ‘রাওয়া’ ক্ষোভ প্রকাশ করে।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো সোচ্চার হয়, গণমাধ্যমে বিষয়টি ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর এ ধরনের বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমের ঘটনায় অতিষ্ঠ জনগণও হয় প্রতিবাদী। নিহতের বোন বাদী হয়ে কক্সবাজারের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে টেকনাফ থানার ওসিসহ বেশ কিছু পুলিশ সদস্যকে আসামি করে নালিশি মামলা করেন। আদালত মামলাটি আমলে নেন, নির্দেশ দেওয়া হয় টেকনাফ থানায় মামলাটি নেওয়ার জন্য।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.