শিক্ষানীতি নিয়ে কথা চান মোদী, কেন এড়ানো হল সংসদ, প্রশ্ন
নতুন শিক্ষা নীতি প্রণয়নের মতো এত বড় মাপের সংস্কার হলে হাজার প্রশ্ন যে মনে থাকবেই, তা মানলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দাবি করলেন, সে কথা মাথায় রেখেই এই নীতিকে কার্যকর করার আগে কেন্দ্রের সঙ্গে প্রত্যেক রাজ্য-সহ সংশ্লিষ্ট সমস্ত পক্ষের লাগাতার আলোচনা চান তিনি। যাতে নতুন নীতির বিষয়ে ধোঁয়াশা কাটে। দূর হয় অমূলক আশঙ্কা। কিন্তু বিরোধীদের প্রশ্ন, তা হলে সংসদকে এড়িয়ে এত বড় সংস্কারের পথে কেন হাঁটল মোদী সরকার? কেনই বা এই করোনা-কালেও তাকে বাস্তবায়িত করার এত তাড়াহুড়ো?
সোমবার রাজ্যপাল, শিক্ষামন্ত্রীদের জন্য আয়োজিত শিক্ষানীতি সংক্রান্ত ভিডিয়ো-আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৪-৫ বছর ধরে দেশ জুড়ে বিপুল শলা-পরামর্শের পরে তবে তৈরি হয়েছিল শিক্ষা নীতির খসড়া। চুলচেরা বিশ্লেষণ হয়েছিল দু’লক্ষের বেশি পরামর্শের। এই নীতি ‘আত্মনির্ভর ভারত’ তৈরির অন্যতম ভিত্তি। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার ভোল বদলে দিতে সক্ষম। কিন্তু তেমনই এত বড় মাপের সংস্কার বলেই তার সম্পর্কে মনে প্রশ্ন থাকা স্বাভাবিক। যেমন, অভিভাবকেরা ভাবতেই পারেন যে তাঁদের ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যতের কী হবে? শিক্ষকদের মাথায় ঘুরতে পারে উপযুক্ত পাঠ্যক্রমের চিন্তা। তাঁর কথায়, “এমন অজস্র প্রশ্ন মনে দানা বাঁধতে পারে। তা গুরুত্বপূর্ণও। সেই কারণেই লাগাতার আলোচনা জরুরি।” প্রত্যেক রাজ্যের বক্তব্য খোলা মনে শোনা হচ্ছে বলেও মোদীর দাবি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.