আমি ধর্ষিতা! লন্ডনে থেরাপির অধিকারও পাবো না? আর্তি মার্কিন লেখিকার
যারা ধর্ষণের শিকার হন, তাদের প্রতি ব্রিটেনের ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেম কেমন আচরণ করে তা উঠে এসেছে মার্কিন লেখিকা মর্গান বার্বোরের লেখা থেকে। ২০১৩ সালে আমেরিকা থেকে ব্রিটেনে অভিনয় নিয়ে পড়াশোনা করতে যান বার্বোর। তার পাঁচ মাস আগে ব্রিটেনে পেশাদার ভায়োলিনবাদক ফ্রান্সিস অ্যানড্রাদের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। পরে জানা যায়, তিনি ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। অভিযোগ ওঠে মাইকেল সি ব্রিউয়ারের বিরুদ্ধে। মাইকেলের ছয় বছরের জেল হয়। ব্রিটেনে ধর্ষণের শিকারদের থেরাপি নিতেও জটিলতায় পড়তে হয়। অনেক সময় বাধ্য হয়েই নির্যাতিতরা থেরাপি থেকে বেরিয়ে আসেন। আবার বিচারব্যবস্থার ফাঁক-ফোকর দিয়ে অপরাধীরাও বেরিয়ে আসেন। তাদের যথা শাস্তি হয় না। কয়েক বছর আগে ব্রিটেনে ধর্ষণের ঘটনা যেন মহামারিতে রূপ নেয়।
- ট্যাগ:
- আন্তর্জাতিক
- ধর্ষিতা
- মার্কিন নারী
- থেরাপি