কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দেড় মাসের মাথায় সিসি ব্লকে ধস

দৈনিক আজাদী চট্টগ্রাম প্রকাশিত: ১৯ আগস্ট ২০২০, ০৬:২৩

.tdi_2_6c3.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_6c3.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীর ভাঙন রোধে সিসি ব্লক স্থাপনের দেড় মাসের মাথায় ধসে পড়েছে।দুর্ভোগ বেড়েছে হালদা পাড়ের পাঁচশ পরিবারের মানুষের। বিঘ্নিত হচ্ছে মাছের অভয়াশ্রম ও সাধারণ চলাচল। উত্তর চট্টগ্রামের নাজিরহাট নতুন ব্রীজ এলাকার প্রায় ৫শ মিটার এলাকা জুড়ে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, বেড়ি বাঁধের সিসি ব্লক গুলো ধসে পড়ে হালদা নদীর পানিতে ডুবে গেছে। নদীর মাঝ পর্যন্ত পৌছে গেছে সিসি ব্লক। বেড়ি বাঁধের উপরে মানুষের হাটা চলাচলের পরিবেশ নেই। দক্ষিণ পাড়ে রয়ে গেছে বেশ কিছু ঘর বসতি। নাজিরহাট নতুন রাস্তার মাথা, পুরাতন বাস স্টেশন, ছালে আহমদ দফাদার বাড়ি, পূর্ব হুর পাড়ার বিশাল এলাকার বেড়ি বাঁধ ধসে বন্যার পানিতে প্লাবিত হবার আশংকা রয়েছে। ঐ এলাকার বাসিন্দা কৃষি শ্রমিক এয়াকুব ও নজরুল জানান, সিসি ব্লক স্থাপনের সময় নদীর পানিতে থাকা ব্লকের সাথে ফিনিশিং করে নাই। তাই ব্লক গুলো ধসে গেছে। এতে আমরা হুমকির মুখে পড়েছি। এই এলাকার অপর বাসিন্দা নুরুল আলম ড্রাইভার জানান, বাপ দাদার ভিটে মাটি সব নদী গর্ভে শেষ হয়ে গেছে। বেড়ি বাঁধের পাশে যে অংশটুকু আছে তাতে অনেক কষ্টে বউ বাচ্চা নিয়ে বসবাস করি। বাধ নির্মাণ হলে শান্তিতে বসবাস করতে পারবো স্বপ্ন দেখেছিলাম। যখন বৃষ্টি বাদল শুরু হলো তখন সিসি ব্লক ধসে শংকা বাড়িয়ে দিলো। ফরহাদাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইদ্রিস মিয়া তালুকদার বলেন, ইঞ্জিনিরিং ডিজাইনে ভুল ছিল। পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী ও ঠিকাদার এখানে দুর্নীতি করে ছবি তুলে সরকারী কোষাগার থেকে বিল তুলেছে। অনতি বিলম্বে ভেড়ি বাঁধ পূণঃস্থাপন করার দাবি জানান তিনি।অভিযোগের বিষয়ে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রহমান ইঞ্জিনিয়ারিং এর পরিচালক বদরুল আলম জানান, এখানে আমাদের কাজ শেষ হয়নি। বর্ষার জন্য বন্ধ রেখেছি। বর্ষা শেষ হলে আবার সিসি ব্লক গুলো বসিয়ে দেব। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সেকশন অফিসার মো. আরিফ বলেন, নাজিরহাট পূর্ব মন্দাকিনী এলাকার হালদা নদীর বেড়ি বাঁধের সিসি ব্লক ধসে পড়ার কারণ হচ্ছে বাঁধের উপর অংশে পানি জমে থাকা। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মালিকের সাথে এ ব্যাপারে মুঠোফোনে কথা হয়েছে। তারা বলেছে বৃষ্টি বন্ধ হলে কাজটি পুনরায় করে দেবে। তবে সিসি ব্লকগুলো বানোর সময় কোন অনিয়ম হয়েছে কিনা খোজঁ নেব।.tdi_3_2c3.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_2c3.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও