
বন্যায় দারিদ্র্য, দরিদ্র ভেসে যাবে
আমাদের গ্রামের বাড়ি ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ের পাশে। এখন যথেষ্ট ‘হাই’ হলেও ৮৮ সাল পর্যন্ত সড়কটি যথেষ্ট উঁচু ছিল না। মনে আছে ১৯৮৮ সালের বন্যায় অনেকদিন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ডুবে ছিল। যোগাযোগ তো বন্ধ ছিলই, রাস্তারও বারোটা বেজে গিয়েছিল। সেই মহা বন্যার পরেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক আরো উঁচু করা হয়।
আমাদের বাড়ি বন্যাপ্রবণ এলাকায়। প্রতিবছরই টুকটাক বন্যা হয়। তবে বাড়িঘর ডুবিয়ে দেয়া বন্যা কয়েকবছর পরপর হয়। ছেলেবেলায়, সম্ভবত ৭৪ সালে একবার দেখেছিলাম। আর ১৯৮৮ সালের বন্যা তো ইতিহাস হয়ে আছে। ছেলেবেলায় বন্যা আমাদের দারুণ আনন্দের উপলক্ষ্য ছিল। স্কুলে যেতে হচ্ছে না। আর ঘরে বসেই, এমনকি চৌকিতে বসেই পানি ধরা যাচ্ছে; এটা ছিল বিস্ময়কর আনন্দের।
প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে
এই সম্পর্কিত
১ বছর, ৩ মাস আগে
১ বছর, ৩ মাস আগে
১ বছর, ৩ মাস আগে
১ বছর, ৩ মাস আগে
যুগান্তর
| গাজা
১ বছর, ৩ মাস আগে
১ বছর, ৩ মাস আগে
ঢাকা পোষ্ট
| টুঙ্গিপাড়া
১ বছর, ৩ মাস আগে