বেচাবিক্রি কমে তাঁদের পিঠ এখন দেয়ালে
কোনো দিন আকাশ মেঘলা। আবার কোনো কোনো দিন বৃষ্টি। শ্রাবণের দিনগুলো এভাবেই যাচ্ছে। প্রতিবছর এমন সময় নতুন গাছ লাগতে মানুষের আগ্রহ বাড়ে। তাই নার্সারিগুলোয় গাছ আর মাটির নানা টবের বিক্রিও বাড়ে। এবার তা হচ্ছে না।
শিশু একাডেমির সামনের ফুটপাতের চারা গাছ বিক্রেতা কামরুল হাসান মনমরা হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। বেচাকেনা নেই বললেই চলে। সংসার চালানোই কঠিন হয়ে পড়েছে তাঁর। একই অবস্থা এখানকার মৃৎ ও কুটির শিল্পসামগ্রী বিক্রেতাদেরও। লকডাউন উঠে গেলও বেচাকেনা বিশেষ হচ্ছে না। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পসামগ্রী উৎপাদক ও বিক্রেতারা বিপন্ন। দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে এসেছেন তাঁরা।