করোনা মহামারিতে শিক্ষাব্যবস্থার যে ক্ষতি হলো, তা কোনোভাবেই পূরণ করা সম্ভব না। তবে সাধারণ বা সাপ্তাহিক ছুটি কমিয়ে এনে ক্ষতি কিছুটা কমিয়ে আনা যাবে।
কথাগুলো বলেছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। তিনি বলেন, শিক্ষাব্যবস্থা ঢেলে সাজানো সময়ের দাবি। শিক্ষার উন্নয়ন করতে হলে অবশ্যই শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধিসহ সুযোগ বাড়াতে হবে।
করোনা পরিস্থিতি এবং শিক্ষাব্যবস্থায় এর প্রভাব নিয়ে জাগো নিউজের কাছে এভাবেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এই গবেষক।
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ ছুটির ফাঁদে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন পরিস্থিতি স্বাধীনতার পর দেখা যায়নি। পৃথিবীর সর্বত্রই একই অবস্থা। প্রকৃতির কাছে মানুষের অসহায়ত্ব প্রকাশ পাচ্ছে। এটি মেনে নিতে হয় বেঁচে থাকার তাগিদেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে বড় বিপর্যয় নেমে এসেছে বলে মনে করি। এই ক্ষতি সহজে পূরণ করা সম্ভব নয়। বিকল্প ব্যবস্থাও আমরা গড়ে তুলতে পারিনি, যা দিয়ে ক্ষতি পোষানো সম্ভব হবে।’
ছুটি কমিয়ে পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দেয়া সম্ভব বলে মনে করেন এই গবেষক। তিনি বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতি কেটে গেলে সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করা যেতে পারে কিছুদিনের জন্য। তবে আমি যে বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দেব, তা হচ্ছে পরীক্ষা কমিয়ে আনতে হবে। পাবলিক পরীক্ষা অধিক হওয়ার কারণেই ক্ষতি বেশি হচ্ছে। এখন এই সমস্যা আরও জটিল হবে। এই ব্যবস্থার পরিবর্তন অতি জরুরি।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.