ফাঁকা মাঠে খেলা হলে সমর্থকদের মিস করবেন জেমি ডে

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ১৯ জুন ২০২০, ১১:০১

বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপ বাছাইয়ের দ্বিতীয় পর্বের কঠিন কাজগুলো আগেই সেরে ফেলেছিল বাংলাদেশ। মোট ৪ অ্যাওয়ে ম্যাচের ৩টিই খেলা হয়েছিল জেমি ডে’র দলের। আর শেষ ৪টির ভেতর ৩টি ম্যাচই ছিল বাংলাদেশের ঘরের মাঠে। বাছাইপর্বের ম্যাচগুলোর নতুন দিন-তারিখ নির্ধারণ হলেও স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়টি শঙ্কা জাগিয়েছে, বাংলাদেশকে হয়ত খেলতে হবে ফাঁকা মাঠেই। লম্বা বিরতির পর খেলোয়াড়দের ফিটনেস ঘাটতি, এরপর ঘরের সমর্থন না পাওয়া আরেকটু পিছিয়ে দিতে পারে বাংলাদেশকে।

কোচ জেমি ডেও মনে করেন, ভরা গ্যালারির সমর্থন যে সুবিধাটাটুকু দিতে পারত, সেটা না পেলে খেলোয়াড়দের জন্য কাজটা হবে আরেকটু কঠিন। ‘বাংলাদেশের খেলা হলে হয়ত গ্যালারি ভরে যেত। খেলোয়াড়রাও ভরা মাঠে আরও উজ্জীবিত হয়।- অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন জেমি ডে। ‘এখন হয়ত ঘরের মাঠের সমর্থনটা আমাদের মিস করতে হবে। যেহেতু ফাঁকা মাঠে ম্যাচগুলো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এরপরও মাঠে খেলা, তাই পরিবেশটা আমাদের অনুকূলেই থাকবে হয়ত।’

মে মাসে প্রিমিয়ার লিগ পরিত্যক্ত ঘোষণার পর ঘরোয়া ফুটবল দ্রুত ফেরার তেমন সম্ভাবনা নেই। ‘ই’ গ্রুপে বাংলাদেশের সঙ্গী কাতার এরই মধ্যে অনুশীলন শুরু করে দিয়েছে। ভারত নতুন মৌসুমের খসড়া দিন-তারিখ নির্ধারণ করেছে। ডে মনে করছেন দুই, এক সপ্তাহের ভেতর আফগান ফুটবলাররাও নিজেদের ক্লাবের হয়ে অনুশীলনে নেমে পড়বেন।

সেদিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে বাংলাদেশ। সে কারণেই আফগান ম্যাচের আগে অন্তত ৬ থেকে ৮ সপ্তাহের একটি ট্রেনিং ক্যাম্প প্রস্তাব করেছেন ডে। তবে তাতেও খেলোয়াড়দের ফিটনেস পুরোপুরি ফিরবে কি না তা নিয়ে শঙ্কা আছে তার। ‘৬-৮ সপ্তাহে খেলোয়াড়দের পুরোপুরি প্রস্তুত করা কঠিন। আপনি যে কোনো ফিটনেস কোচকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন এই অল্প সময়ে আসলে ফিটনেস পুরোপুরি ফিরে পাওয়া যায় না। তাই আমি খেলোয়াড়দের সেরা সুযোগ সুবিধা দেওয়ার কথা বলেছি।’

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে মাঠে ফেরার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। ফিকশ্চার অনুযায়ী ওই ম্যাচটি হওয়ার কথা বাংলাদেশে। তবে এএফসি পক্ষ থেকে ভেন্যুর ব্যাপারটি এখনও চূড়ান্ত করা হয়নি। দর্শক মাঠে ঢুকতে পারবেন কি না সেই ব্যাপারেও এখনও কিছু জানায়নি এএফসি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও