You have reached your daily news limit

Please log in to continue


৯৫ শতাংশ কৃষকই কোনো সাহায্য পায়নি : ব্র্যাক

মহামারি করোনায় লকডাউনের দেড় মাসে আয় কমায় ৫৬ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকার ওপরে ক্ষতি হয়েছে কৃষকের। এ সময়ে ৯৫ শতাংশ কৃষকই সরকারি অথবা বেসরকারিভাবে কোনো ধরনের সহায়তা পাননি। সরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাজার ব্যবস্থাপনায় কী ধরনের সমস্যা হয়েছে এবং কৃষকের অবস্থা কী তা জানার জন্য দুটি পৃথক গবেষণা করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে ব্র্যাক। প্রতিবেদন তৈরির জন্য লকডাউনের শুরু থেকে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত ৬৪ জেলার ১৫৮১ কৃষকের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্র্যাকের প্রতিনিধিরা। বৃহস্পতিবার (৪ জুন) ব্র্যাক আয়োজিত ‘ইমপ্যাক্ট অব কোভিড-১৯ প্যান্ডেমিক অন এগ্রিকালচার অ্যান্ড ইমপ্লিকেশন্স ফর ফুড সিকিউরিটি’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনায় এ প্রতিবেদন তুলে ধরা হয়। ব্র্যাকের জ্যেষ্ঠ পরিচালক কে এ এম মোরশেদের সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি এমএ সাত্তার মণ্ডল, প্রাণ গ্রুপ-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. ইলিয়াস মৃধা, এসিআই এগ্রো বিজনেসের সিইও এফ এইচ আনসারি, ব্র্যাক ডেইরি অ্যান্ড ফুড এন্টারপ্রাইজেসের পরিচালক মোহাম্মদ আনসুর রহমান প্রমুখ। বাজার ব্যবস্থাপনার বিষয়ে ১১ কৃষকের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বাজারের অবস্থা বোঝার জন্য হোলসেলার, রিটেইলারদের সঙ্গেও কথা হয়েছে। দামের বিষয় নেয়া হয়েছে কৃষি বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে। প্রতিবেদন তুলে ধরে গবেষক নাহারিন সারওয়ার বলেন, প্রতি তিনজন কৃষকের একজন বলেছেন আয় কমেছে। পোল্ট্রি খামারিদের তিনজনের দুজনই জানিয়েছেন আয় কমেছে। অর্থের পরিমাণে সর্বোচ্চ ক্ষতি হয়েছে মাছ চাষিদের। কৃষি ও খামারিদের গড়ে আয় কমেছে দুই লাখ সাত হাজার ৯৭৬ টাকা। দেশের সব কৃষক ও খামারকে বিবেচনায় আনলে পুরো দেশে দেড় মাসে কৃষকের আয় কমেছে ৫৬ হাজার ৫৩৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। ‘ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার বিষয়ে ৪২ শতাংশ কৃষক জানিয়েছেন তারা কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি। ২২ শতাংশ সঞ্চয় ও সম্পদ থেকে খরচ করেছেন এবং তাদের উৎপাদন চালিয়ে গেছেন। ১১ শতাংশ উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছেন। বিক্রি করতে না পারায় ২ ভাগ সম্পূর্ণ বন্ধ কর দিয়েছেন।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন