You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বলিউডের যেসব তারকার মৃত্যু আজও রহস্যময়

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি বলিউড। ভারতীয় হিন্দি সিনেমার এই দুনিয়াটা বড়ই রঙিন। স্পটলাইট আর ফ্ল্যাশের আলোয় ঝলসে যায় চোখ। অন্ধকার দিক সেখানে বার বার উপেক্ষিত। কিছু কিছু মৃত্যও সেখানে বড় বেশি রহস্যময়। তাহলে দেখে নেয়া যাক এমন কিছু অভিনয়শিল্পীর মৃত্যু সম্পর্কে, যার প্রকৃত রহস্য আজও ধোঁয়াশায় ঢাকা। শ্রীদেবী: তালিকায় প্রথমেই যার নাম উঠে আসে তিনি বলিউডের প্রথম সুপারস্টার নাযিকা শ্রীদেবী। তার মৃত্যুর দুই বছর কেটে গেছে। কিন্তু সেটা হত্যা, আত্মহত্যা নাকি নিছকই একটা দুর্ঘটনা ছিল, তা আজও রহস্য হয়ে আছে। ২০১৮ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি মারা যান শ্রীদেবী। দুবাইয়ের এক সাততারা হোটেল কক্ষের বাথটব থেকে অচৈতন্য অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তাররা জানিয়ে দেন, তার মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনে লেখা ছিল, পানিতে ডুবে মৃত্যু। কিন্তু বাথটবের পানিতে ডুবে কেউ কীভাবে মারা যেতে পারে, তা আজও অস্পষ্ট। বলিউডে কানাঘুষা শোনা গিয়েছিল, এটা আত্মহত্যা। হত্যার অভিযোগও উঠেছিল শ্রীদেবীর স্বামী প্রযোজক বনি কাপুরের বিরুদ্ধে। কিন্তু কাপুর পরিবার জোর গলায় বলেছিলেন, এ সবই কুৎসা। এছাড়া হত্যার কোনো আলামতও পাওয়া যায়নি। দিব্যা ভারতী: বলিউডে খুব বেশি দিন কাজ করার সুযোগ হয়নি তার। তবে যে কটা দিন ছিলেন, তার মুখের মিষ্টি হাসি, লুকস- বারে বারেই তুলনা করা হতো শ্রীদেবীর সঙ্গে। শ্রীদেবীর সঙ্গে তার চেহারায় ছিল অদ্ভূত মিল। যার কারণে ছবির অফারও পাচ্ছিলেন প্রচুর। এক বছরে তার এক ডজন ছবি করার রেকর্ড বলিউডে আজও কেউ ভাঙতে পারেনি। তেমনি তার মৃত্যু রহস্যও উদঘাটিত হয়নি আজও। মাত্র ১৯ বছর বয়সে মৃত্যু হয়েছিল দিব্যা ভারতীর। ১৯৯৩ সালের ৭ এপ্রিল নিজের ভারসোভার ফ্ল্যাট থেকে পড়ে গিয়ে মারা যান তিনি। কী হয়েছিল তার মৃত্যুর রাতে? দিব্যা বিয়ে করেছিলেন বিখ্যাত প্রযোজক সাজিদ নাদিয়াওয়ালাকে। ওই দিন তাদের ফ্ল্যাটে ফ্যাশন ডিজাইনার নীতা লুল্লা সহ আরও বেশ কিছু বন্ধুবান্ধব এসেছিলেন। চলছিল রাত-পার্টি। এমন সময়ে পাঁচতলা ফ্ল্যাটের ব্যালকনি থেকে পড়ে মারা যান দিব্যা। পরিবার থেকে বলা হয়েছিল, টাল সামলাতে না পেরেই পড়ে গিয়েছিলেন তিনি। তবে শোনা গিয়েছিল এটা দুর্ঘটনা নয়, পরিকল্পিত খুন। এর পেছনে আজও জড়িয়ে আছে নায়িকার স্বামী সাজিদের নাম। কিন্তু প্রমাণ মেলেনি। তাই কয়েক বছর পর দিব্যার মৃত্যুর পুলিশ কেসও বন্ধ হয়ে যায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন