You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দুমাস ধরে মাঝ সাগরে জাহাজে আটকে আছে আরও সাড়ে আটশো রোহিঙ্গা?

প্রায় সাড়ে আটশো রোহিঙ্গা শরণার্থীকে নিয়ে আরেকটি বড় জাহাজ গত দুমাস ধরে সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য এই জাহাজে উঠেছিলেন এমন চারজনের পরিবারের সঙ্গে বিবিসি বাংলা টেলিফোনে কথা বলতে পেরেছে। তারা প্রত্যেকেই জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ায় ঢুকতে না পারার পর এই জাহাজটি সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে। মানবপাচারকারী দালাল চক্রের সূত্রে জাহাজটি মিয়ানমারের উপকূলে রেঙ্গুনের কাছাকাছি কোথাও আছে বলে তারা জানতে পেরেছেন। দুমাস ধরে এই জাহাজে থাকা আত্মীয়-পরিজনদের কোন খোঁজখবর না পেয়ে চারটি পরিবারই ভীষণ উদ্বিগ্ন। গত এপ্রিলে রোহিঙ্গা শরণার্থী বোঝাই আরও দুটি জাহাজ একই ভাবে মালয়েশিয়ায় ঢুকতে ব্যর্থ হয়ে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিল। সেই দুটি জাহাজে মারা গিয়েছিল বহু শরণার্থী। টেকনাফের নয়াপাড়া ক্যাম্পের শরণার্থী হালিমা খাতুন জানান, তার ছেলে মাহমুদুল্লাহ (১৮) এই জাহাজে উঠেছিল মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য। তারপর গত দুই মাসের বেশি সময় ধরে আর কিছুই জানেন না ছেলে কোথায়-কেমন আছে। হালিমা খাতুনের ছয় ছেলে-মেয়ের মধ্যে মাহমুদুল্লাহই একমাত্র পুত্র সন্তান। ‍“আমার ছেলে গিয়েছে আজ দুই মাস পাঁচদিন হলো। ছেলে যে এখন কোথায় আছে কিছু্ই জানি না। একবার শুনি ওরা ইন্দোনেশিয়ার কাছাকাছি কোথাও, আবার শুনি রেঙ্গুনের কাছে। আবার শুনি থাইল্যান্ডের কাছে।” হালিমা খাতুন জানান, দালালকে প্রায় চল্লিশ হাজার টাকা দিতে হয়েছিল ছেলেকে মালয়েশিয়া পাঠানোর জন্য। সেই দালালরা এখন আবার টাকা দাবি করছে তার ছেলেকে মালয়েশিয়ায় নামিয়ে দেয়া হবে এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে। এই জাহাজে নয়াপড়া ক্যাম্পের আরও যাদের স্বজনরা আছে, তাদের কাছ থেকে নানা আশংকার কথা শুনেছেন হালিমা খাতুন। ‍‍"কেউ বলছে জাহাজে লোকজন মারা যাচ্ছে, বহু মানুষের শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ। আমরা খুব চিন্তায় আছি।”
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন