You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঈদে বাড়ি ফিরছেন? শিরিনের গল্পটা শুনে যান

করোনা সংক্রমণের মধ্যেই ঈদে বাড়ির পথে ছুটছে মানুষ। সেখানে দেশের দ্রুততম মানবীর গল্পটা অন্যরকম ফেরিঘাট লোকে লোকারণ্য। ট্রাক, পিকআপে মালের বদলে মানুষ। লুকিয়ে বাড়ি ফিরছে। একটু স্বচ্ছল মানুষদের প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসেও গাদাগাদি অবস্থা। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে এই হলো ঈদের আগের দিনের বাংলাদেশ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরছে এসব ছবি। আঁতকে উঠছেন বিশেষজ্ঞ থেকে সাধারণ সচেতন মানুষ। এ তো জীবন নিয়ে শঙ্কা! ঈদের পর করোনা আক্রান্তের সংখ্যা তাহলে কোথায় গিয়ে ঠেকতে পারে! এই মুহূর্তে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করাটা জীবনের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে না। বরং স্বজনদেরও ঝুঁকিতে ফেলা হয়। আমরা যাঁরা বাড়ি ফেরার পথে বের হয়েছি, কিংবা ফেরার কথা ভাবছি তাঁদের নিরাশ করবে শিরিন আক্তারের গল্প। তবে পরিবারের ভালোর কথা ভেবে বাড়ি না ফেরাদের জন্য শিরিনের গল্পটা প্রেরণার। সাতক্ষীরায় পরিবারের কাছে না গিয়ে বরং দূরে থেকে তাঁদের সুরক্ষা দেওয়ার মধ্য দিয়ে এবার ঈদ পালন করবেন শিরিন। বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ( বিকেএসপি) ট্রেনিজ হোস্টেলের এক রুমে ঈদটা একাই কাটিয়ে দেবেন শিরিন।   'আব্বু বাড়ি আসবে কবে ?'শিরিনকে আদর করে আব্বু ডাকেন তাঁর মা-বাবা। অনেকবার বাবা-মায়ের এ প্রশ্নের জবাব দিতে হয়েছে শিরিনকে। সামনে কোনো খেলা নেই, ভবিষ্যতে কবে শুরু হবে তাও অজানা। শিরিন তাই বাড়ি ফিরতেই পারতেন।মা-বাবা, বোন ও ভাগ্নিদের জন্য মন কাঁদলেও তিনি সেটি করেননি। বরং শিরিনের প্রশ্ন, 'যেটা দুই মাস আগে করিনি, সেটা এখন কেন ?' প্রায় সারা বছর–ই পরিবারের সদস্যদের থেকে দূরে থাকতে হয় শিরিনকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন