পাখিদের কোলাহল, শিয়ালের ডাক, কখনো বা বাঘের গর্জন। এখানকার মানুষদের খুবই চেনা আওয়াজ। কখনো ভয়ংকর থাবা নিয়ে ছুটে আসে বাঘ।
অনেকবার আক্রমণের শিকার হয়েছেন মানুষজন। তাই প্রাণ বাঁচাতে বন লাগোয়া কিছু ঘর বানানো হয়েছে মাচা পেতে। ভয় আছে কুমিরেরও। তা সত্ত্বেও মাথা গোঁজার কোনো বিকল্প না পেয়ে মানুষগুলো এখানে আছেন।
সহায় সম্পদ হারানোর পর কেউ ছিলেন রাস্তার ধারে, কেউ অন্যের জমিতে। অবশেষে নিরূপায় হয়ে এখানে ঠাঁই। পাঁচ নদীর মোহনা থেকে খানিক দূরে সৃষ্টি হয়েছে এক দ্বীপ। নাম রেখেছে গোলাখালী। এখানে গোলচত্বরও নেই, গোলগাছেরও খুব একটা দেখা মিলল না; তবুও কী কারণে যে এ নাম; কারোরই জানা নেই। তবে তাদের জানা আছে এটুকুই- বিপন্নতার শেকলে বাঁধা পড়ে আছেন তারা। হাটবাজার, স্কুল, আয় রোজগারসহ নানান কাজে যখন নদীর ওপারে যেতে হয়; তখন ভরসা ফিরোজার নাও।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.