দুই বছরে হালদায় ২২ ডলফিনসহ বিভিন্ন মাছের মৃত্যু

সমকাল প্রকাশিত: ১৩ মে ২০২০, ১০:৫০

প্রাকৃতিক মৎস প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে বালু উত্তোলন, চর থেকে মাটি কাটা, যান্ত্রিক নৌযান চলাচল, অবৈধভাবে মাছ শিকার করায় মা মছের প্রজননসহ হালদার জীব বৈচিত্র হুমকির মুখে পড়েছে। এতে গত দুই বছরে হালদা নদীতে ২২টি ডলফিনসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছের মৃত্যু হয়েছে।সম্প্রতি হালদা নদীর রাউজানের ছায়ার চর থেকে একটি ডলফিন মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। ডলফিনটিকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পরবর্তীতে একটি ১১ কেজি ওজনের আহত কাতলা মাছ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা কাতলা মাছটি কোন যান্ত্রিক নৌযানের আঘাতে আহত হয়। আহত কাতলা মাছটির পেটে প্রচুর পরিমাণ ডিম ছিল। মাছটি উদ্ধার করার পর বাঁচানোর জন্য চেষ্টা করলেও বাচাঁনো সম্ভব হয়নি।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রকৃতিক মৎস প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীর মোহনায় রাউজানের নোয়াপাড়া ইউনিয়নের কচুখাইন, মোকামী পাড়া, নগরীর মোহরা, সার্কদা এলাকায় ড্রেজার ও পাওয়ার পাম্প দিয়ে অবৈধবাবে বালু উত্তোলন করছে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা। নদীর রাউজানের নোয়াপাড়া ইউনিয়নের ছায়ার চর, হালদার চর এলাকায় ড্রেজার দিয়ে চরের মাটি কেটে চর থেকে কাটা মাটি যান্ত্রিক নৌযানে করে পরিবহন করা হচ্ছে হালদা নদী দিয়েই। নদী থেকে ড্রেজার দিয়ে উত্তোলন করা বালুও প্রতিদিন যান্ত্রিক নৌযানে করে হালদা নদী দিয়ে রাউজান ও হাটহাজারীসহ নগরীর মোহরায় নিয়ে গিয়ে যান্ত্রিক নৌযান থেকে বালু তুলে স্তুপ করে প্রভাবশালী বালু ব্যবসায়ীরা তা বিক্রয় করছে। এ ছাড়া নদীর বিভিন্ন এলাকায় ঘের জাল বসিয়ে ও বড়শি দিয়ে নিয়মিত মাছ শিকার চলছে।নদীর তীরে বসবাসকারী বাসিন্দারা জানান, রাতে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা ড্রেজার দিয়ে হালদা নধী থেকে বালু উত্তোলন ও চর থেকে মাটি কেটে যান্ত্রিক নৌযানে করে বালু ও মাটি হালদা নদী দিয়ে পরিবহন করছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও