করোনাভাইরাসের প্রভাবে দীর্ঘ ছুটির কারণে অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এই কার্যক্রমে বেশি যুক্ত হলেও সরকারি বা পাবলিক প্রতিষ্ঠানও অনলাইন ক্লাসে মনোযোগী হচ্ছে।
গত ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সন্ধান পাওয়ার পর গত ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। সর্বশেষ ছুটি বাড়িয়ে আগামী ৫ মে পর্যন্ত করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও থাকছে এই ছুটির আওতায়। এদিকে পরিস্থিতি খারাপ হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছুটি থাকতে পারে এমনটাই জানান দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পর মাধ্যমিক পর্যায়ের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগ্রহী হয়ে ওঠে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণার পর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো দু-একটি ভার্চ্যুয়াল ক্লাস শুরু করে। একে একে বাড়তে থাকে এই সংখ্যা। আর যারা ভার্চ্যুয়াল ক্লাসে যেতে পারছে না তারাও অনলাইনে ভিডিও ক্লাস আপলোড করছে ছুটির ক্ষতি পুষিয়ে নিতে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অনলাইন শিক্ষা তাদের কার্যক্রমে যুক্ত হয়। প্রাথমিকভাবে বিদ্যালয়গুলোকে অনলাইন ক্লাসে অংশ নিতে নির্দেশনা দেয় অধিদফতর। তবে তারা ভার্চ্যুয়াল ক্লাসে নয়, ক্লাস রেকর্ডিং করে তা প্রচারের ব্যবস্থা নিয়েছে। সংসদ টিভির মাধ্যমে ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয়। রেকর্ড করা ভিডিও ক্লাস ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে আপ করা হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.