You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কারাগারে আর্থিক লেনদেনের জাল, টাকা দিলেই মেলে মোবাইল-মাদক

কারাগারের ভেতরে ‘অদৃশ্য’ এক আর্থিক লেনদেনের জাল বিস্তৃত হয়েছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। বন্দীদের নানা সুবিধা পাওয়ার ব্যবস্থা করতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে স্বজনেরা টাকা পাঠাচ্ছেন কারারক্ষীদের কাছে। বিনিময়ে বন্দীদের কারাগারেই মিলছে মোবাইল ফোন ব্যবহার, মাদকসেবন, বাইরের খাবার কিংবা ফাঁকিবাজির সুযোগ। অবৈধ এই লেনদেনে কোনো কোনো কারারক্ষী ফেঁসে গেলেও এসব বন্ধ হচ্ছে না।

কারা অধিদপ্তরের অভ্যন্তরীণ তদন্তে কারারক্ষীদের এ রকম অবৈধ লেনদেনের তথ্য উঠে এসেছে। অনেক কারারক্ষী নিজের বা বিশ্বস্ত আত্মীয়-পরিজনের নামে থাকা নগদ, বিকাশের মতো বিভিন্ন মোবাইল আর্থিক সেবার নম্বর দিয়ে থাকেন বন্দীর স্বজনদের। ওই নম্বরগুলোতে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ঢুকছে। সেবা দেওয়ার বিনিময়ে কারারক্ষীরা পান কমিশন।

কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের রক্ষী আব্দুল কাদের একজন বন্দীর স্বজনের কাছ থেকে বিকাশে টাকা নিলেও বন্দীকে কোনো সুবিধা দেননি। ওই বন্দীর স্বজনেরা কারা কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন। তদন্তে কাদেরের ঘুষ গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া গেলে তাকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে বদলি করা হয়।

এ বিষয়ে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো. আব্দুল্ল্যাহেল আল-আমিন বলেন, ‘কারারক্ষী আব্দুল কাদেরের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসার পর তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যখনই এ রকম অভিযোগ আসছে তখনই ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’

আব্দুল্ল্যাহেল আল-আমিন বলেন, ‘কোনো বন্দীর স্বজন যদি কারাগারে এসে পিসি কার্ডে টাকা জমা না দিতে পারেন, তাহলে আমাদের অফিশিয়াল নম্বরের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে টাকা জমা দিতে পারেন। কিন্তু কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত লেনদেন করা যাবে না।’

প্রসঙ্গত, কারাগারে বন্দীদের নিজের প্রয়োজনে ব্যবহারের অর্থ রাখার জন্য অনুমোদিত পিসি (ব্যক্তিগত তহবিল) কার্ডের ব্যবস্থা আছে। তাতে রাখার জন্য মানি অর্ডার, মোবাইল ব্যাংকিং বা সশরীরে কারাগারে এসে প্রধান রক্ষীর কাছে অর্থ দেওয়ার ব্যবস্থা আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন