‘শয়তানের কারখানাগুলো’ এখনো খোলা কেন?

ডয়েচ ভেল (জার্মানী) আশীষ চক্রবর্ত্তী প্রকাশিত: ৩০ এপ্রিল ২০২০, ১৬:০১

করোনা সংক্রমণে দু লাখেরও বেশি মানুষ মারা গেছে৷ সংক্রমণ ছড়িয়েছে কমপক্ষে ১৮৫টি দেশে৷ কোথাও কোনো উৎসব-আনন্দ নেই৷ উপাসনা, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানও হচ্ছে সংক্রমণের হুমকির কথা মাথায় রেখে, খুব সীমিত পরিসরে৷ পরিসংখ্যান খুঁজলে দেখা যাবে এই মুহূর্তে পৃথিবীর সব দেশেই অপরাধপ্রবণতা অনেক কমেছে৷ চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানি করত যারা, তারাও এখন হয়তো নিজের এবং নিজের পরিবারের, নিজের দেশের সবার সুস্থতা কামনা করছে৷ দেশে দেশে করোনা সংক্রমণে মৃতের সংখ্যা যেভাবে বাড়ছে তাতে সব সুস্থ মনের মানুষ জগতের কল্যাণ চাইবে, এটাই স্বাভাবিক৷ কিন্তু ছিঁচকে চোর চৌর্যবৃত্তি বন্ধ রাখলেও, কিছু ‘বড় চোর’ তা পারেনি৷ তাই ত্রাণ চুরির অনেক ঘটনা দেখেছি৷ রমজান মাসেও মুনাফালোভীদের দাপট আমরা দেখছি৷

ভারত এবং আরো কোথাও কোথাও এই মহাসঙ্কটেও কিছু ধর্মান্ধের সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়ানোর অপচেষ্টা ব্যথিত করছে আমাদের৷ আগের তুলনায় কম হলেও সন্ত্রাসী হামলায় এখনো ঝরছে মানুষের প্রাণ - আমরা তা জেনে অবাক হচ্ছি, কষ্ট পাচ্ছি, বিষন্ন মনে ভাবছি, ‘‘এমন দুর্যোগেও মানুষ এমন করে কী করে!’’ কথায় বলে, ‘‘অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা৷’’ কথাটা সব সময়, সব পরিবেশে, সব মানুষের বেলায় আসলে খাটে না৷ অন্যের ক্ষতি করা, অন্যকে হিংসা করা, প্রতিপক্ষের সর্বনাশ করা যদি কারো ‘কাজ’ হয়, মহা দুর্যোগও তাকে কর্মহীন, অলস করতে পারে না৷

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও