বছর দশেক ধরে, নগরীতে বৈশাখের আয়োজন বেড়েছে কয়েকগুণ। কিন্তু এর শুরুটা সব সময়ই অর্ধশতাব্দী পেরিয়ে আসা ছায়ানটের প্রভাতী আয়োজনে। করোনার কারণে সেটিও এবার বন্ধ। তবে সংস্কৃতিপ্রেমীদের জন্য আগের আয়োজন থেকে বাছাই করে গান-কবিতাগুলো নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠান সাজায় দেশের ঐতিহ্যবাহী সংগঠনটি। মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৭টায় বাংলাদেশ টেলিভিশনের সঙ্গে যুথবদ্ধভাবে বিশেষ প্রভাতী আয়োজন প্রচারিত হয়। যা চলে সকাল পৌনে আটটা পর্যন্ত। ১৯৬৭ সালে ছায়ানটের প্রভাতী আয়োজন শুরু হয়েছিলো 'আলোকের এই ঝর্ণাধারায়' গানটির মধ্যে দিয়ে। শুরুর এ গানটি দিয়ে ২০১৭ সালে ৫০ বছর পূর্তির আয়োজনও শুরু করেছিলো ছায়ানট। বিশেষ ব্যবস্থার এ আয়োজনটিও শুরু হয় এ গান দিয়ে। এর পর একে একে প্রচারিত হতে থাকে গান। যেসব গানে বর্ণিত হয়েছে মানুষের জয়গান। সম্মেলক কণ্ঠে গীত হওয়া 'ওই প্রভাত', 'নাই নাই রে ভয়', 'তোরা সব জয়ধ্বনি কর'সহ আরো কয়েকটি গান। খায়রুল আনাম শাকিল কাজী নজরুল ইসলাম, লাইসা আহমেদ লিসা রবীন্দ্রনাথ ও চন্দনা মজুমদারের কণ্ঠে লালন সাঁইয়ের গান প্রচারিত হয়। আসাদুজ্জামান নূরের কণ্ঠ কবি দিলওয়ারের কবিতা 'ক্ষমা করবেন শ্রদ্ধেয় পিতা' আয়োজনে ভিন্ন মাত্রা দেয়। এর পর ছায়ানট সভাপতি সানজীদা খাতুনের সমাপনী কথন প্রচারিত হয়। যেখানে তিনি বলেন, উৎসবের দিন নয় আজ। বিপন্ন মানুষকে উদ্ধার করবার দিন। নিজে নিরাপদ থাকার পাশাপাশি সবাইকে নিরাপদ রাখার সময়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.