বোরো ধান কাটার সময় সমাগত: করোনাকালের করণীয়

বণিক বার্তা আহসান উদ্দিন আহমেদ প্রকাশিত: ১৩ এপ্রিল ২০২০, ১৬:০০

বাংলাদেশ ও তার জনগণ আজ এক ক্রান্তিকাল পার করছি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি হচ্ছে, কত কম মূল্য দিয়ে একটি সহনীয় ভবিষ্যৎ (সেফ ল্যান্ডিং) আমরা নিশ্চিত করতে পারব? আমাদের আজকের সিদ্ধান্ত ও কাজ আমাদের সবার যাত্রাপথ ও গন্তব্য চূড়ান্ত করে দেবে।স্বীকার করি বা না করি, সামাজিক দূরত্ব নামের ঢিলেঢালা কার্যক্রম ‘দৈহিক দূরত্ব’ নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে ভাইরাস সংক্রমণের ‘যোগাযোগ শৃঙ্খল’ আমরা এখনো ভেঙে দিতে পারিনি; বরং সামাজিক সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে, হালকা মেজাজের কর্মসূচি সত্ত্বেও।দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের হাতে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিতেই হবে। এতে যত বরাদ্দ দিতে হয়, দিন। ক্ষুধা ভাইরাসের চেয়েও মারাত্মক। ক্ষুধার্ত মানুষের পক্ষে লকডাউন মানা সম্ভব না। একটি মাত্র ঘরে পাঁচ-ছয়জন ঘুমানো ও দূরে অবস্থিত এজমালি টয়লেট ব্যবহার করেই যাদের বাঁচতে হয়, তাদেরকে অভুক্ত রেখে সামাজিক দূরত্বের গল্প করা হাস্যকর হবে। অনুমিতভাবেই, স্বাস্থ্যসেবাকর্মীদের মধ্যে ভাইরাস ঢুকে পড়েছে। পিপিই সরবরাহের ক্ষেত্রে আনাড়িপনা ও শৈথিল্য আমাদের গুরুত্বপূর্ণ এ খাতটির মনোবল ভেঙে দিতে বসেছে। ‘কেয়ামত পর্যন্ত একজনের জন্য একটি পিপিই—একটি অগ্রহণযোগ্য নীতি, চরমভাবে আত্মঘাতী। নতুন বরাদ্দ ও ব্যাবস্থাপনা চাই, এখনই। নইলে সর্বনাশ সুনিশ্চিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও