বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর পুরস্কার হিসেবে পরবর্তীতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি হয়েছিলেন বলে আদালতকে জানিয়েছেন আত্মস্বীকৃত খুনি আবদুল মাজেদ। বুধবার (০৮ এপ্রিল) বেলা দেড়টার দিকে ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ হেলাল চৌধুরী বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার এ আসামির বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। এর আগে বিচারক আসামি আবদুল মাজেদের বক্তব্যও শোনেন। বক্তব্যে মাজেদ এ পুরস্কারের কথা আদালতকে জানান বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল। প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল জানান, আসামির বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানার শুনানির পর আদালত আসামির বক্তব্য শোনেন। এ সময় আসামি ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদ আদালতের কাছে বঙ্গবন্ধু হত্যার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করেন। তিনি ফারুক রশীদের নেতৃত্বাধীন ট্যাংকসহ যে বাহিনী বঙ্গবন্ধুর বাড়ি আক্রমণ করেছিল তাতে সৈনিক হিসেবে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করেছিলেন। ফারুক রশীদের যে শপথ ছিলো বঙ্গবন্ধুকে খুন করার, সেই শপথের সৈনিক ছিলেন তিনি। আদালতের সামনে আবদুল মাজিদ বলেছেন, পুরষ্কার হিসেবেই তাকে পরবর্তীতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি হয়েছিল। এরআগে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন আবদুল মাজেদের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ারা জারি করেছেন ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালত। লাল সালু কাপড়ে মোড়ানো মৃত্যু পরোয়ানার নথিটিও আদালত থেকে পাঠানো হয়েছে কারাগারে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.