দিনাজপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে হারভেস্টার মেশিন দিয়ে গম কাটা, মাড়াই এবং বস্তাজাতকরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সদর উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউটে বুধবার থেকে এই কার্যক্রম শুরু করা হয়। এ সময় বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেণষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. এছরাইল হোসেন, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কৃষি-অর্থনীতিবিদ, ড. আবদুল আউয়াল, মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (মৃত্তিকা) ড. মো. বদরুজ্জামান, ইন্সটিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগ) ড. মো. নুর আলম উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেণষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. এছরাইল হোসেন জানান, আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির সুফল পেতে শুরু করেছেন কৃষকরা। এক সময় ধান ও গম কাটা মাড়াইয়ের জন্য কাস্তেই ছিল প্রধান অস্ত্র। এখন বদলে গেছে সে দৃশ্যপট। মাঠে মাঠে এখন পৌঁছে গেছে গম ও ধান কাটার যন্ত্র। যন্ত্রের সাহায্যে গম ও ধান কাটায় সময় এবং খরচ দুটিই কমেছে কৃষকের। মুহূর্তেই প্রচুর পরিমাণ ফসল কাটা যাচ্ছে। ফসল কাটার খরচও কমেছে বহুগুণে। দুর্যোগের হাত থেকে ফসলকে রক্ষা করতে হারভেস্টার মেশিন দিয়ে মাঠে মাঠে শুরু হয়েছে গম কাটার কাজ। বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেণষণা ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, এই ইন্সটিটিউটের অর্ধীনে চলতি বছর গমের আবাদ হয়েছে ৩ লাখ ৪১ হাজার হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে দিনাজপুরে চাষ হয়েছে ৭৪ হাজার ৫২৮ হেক্টর। চলতি মৌসুমে গমের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ লাখ মেট্রিক টন। গত বছর গমের উৎপাদন হয়েছিল ১১ লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.