You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ড্রোন ওড়ানো সহজ হচ্ছে

বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার (কেপিআই) তিন কিলোমিটারের বাইরে ৫০ ফুটের কম উচ্চতায় এবং সাড়ে তিন কিলোমিটারের বাইরে ১০০ ফুটের কম উচ্চতায় সাত কেজির কম ওজনের ড্রোন ওড়াতে অনুমতির প্রয়োজন হবে না। অন্যসব ক্ষেত্রে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) অনুমতি নিয়ে ড্রোন ওড়াতে হবে। সাত কেজির বেশি ওজনের ড্রোন আমদানিতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে।এসব নিয়ম রেখে ‘ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালার’ খসড়া তৈরি করে তার ওপর অংশীজনদের মতামতও নিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (সিভিল এভিয়েশন) জনেন্দ্র নাথ সরকার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আগামী সপ্তাহে সভা করে খসড়াটি চূড়ান্ত করা হবে, এরপর তা মন্ত্রিসভায় পাঠাব। মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিলে মন্ত্রণালয় থেকে গেজেট জারি করা হবে।”খসড়ায় বলা হয়েছে, কৃষিকাজ, কৃষির উন্নয়ন, আবহাওয়ার তথ্য সংগ্রহ; পরিবেশ ও ফসলের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ, মশার ঔষধ ও কীটনাশক স্প্রে, সার্ভের জন্য চিত্র ধারণ, চলচ্চিত্র নির্মাণ, গবেষণা কার্যক্রম, নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য বিশ্বব্যাপী ড্রোন ব্যবহার করা হয়।বাংলাদেশেও ব্যক্তিগত, সরকারি, বেসরকারি, সামরিক ও বেসামরিক পর্যায়ে ড্রোনের ব্যবহার ক্রমাগত বাড়ছে। এছাড়া রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা রক্ষার কাজেও এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে।“ড্রোনের ব্যবহার বাড়লেও ব্যক্তিগত বা রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা ভঙ্গ এবং জনগণ ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতির মত অনৈতিক, বেআইনি বা সন্ত্রাসী কার্যকলাপে এ প্রযুক্তির অপব্যবহাররোধে বর্তমানে বাংলাদেশে ড্রোন আমদানি, ব্যবহার ও উড্ডয়ন অত্যন্ত সীমিত এবং কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত।”খসড়া নীতিমালায় ব্যবহারের ভিত্তিতে ড্রোনকে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন