![](https://media.priyo.com/img/500x/https://paloimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/600x315x1xxxxx1/uploads/media/2020/02/18/d15702b8f1b63fc6b46cef10a6b9bd95-5e4c1abbd7852.jpg?jadewits_media_id=1510420)
ফেসবুক-গুগল-ইউটিউব নিয়ন্ত্রণ জরুরি
পৃথিবীতে আলোচিত বিষয় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার। এমন ব্যবহারে সফলতার দিক যেমন রয়েছে, ঠিক তেমনি ক্ষতির সম্মুখীনও হচ্ছে মানুষ। তরুণ প্রজন্ম মা–বাবাকে ধোঁকা দিয়ে ডুবে থাকছে ফেসবুক, ইউটিউব ও গুগলে। স্কুল ফাঁকি দিয়ে নির্জন স্থানে বসে স্মার্টফোনে খেলছে গেমস। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যস্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। শৌখিনতা পূরণ করতে গিয়ে অভিভাবক যেন নিজ সন্তানদের হাতে অজান্তে তুলে দিচ্ছে স্মার্টফোন। অজান্তেই সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হচ্ছে। তথ্য যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের হিসাবেই ফেসবুক ব্যবহার করছে প্রায় তিন কোটি মানুষ। বাংলাদেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীর শতকরা ৯৩ ভাগের বয়স হচ্ছে ১৮ থেকে ৩৪ বছরের মধ্যে। বিশাল জনগোষ্ঠী ‘ফেসবুকের সঙ্গে সম্পৃক্ত’ হয়ে সামাজিক পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে। শহরের ছেলেমেয়েদের পাশাপাশি গ্রামাঞ্চলে তরুণ প্রজন্ম এখন মোবাইল ফোনে ডুবে থাকে। গ্রামের তরুণ প্রজন্মের সন্ধ্যায়, অন্ধকার পরিবেশে একটি নির্জন স্থানে জটলা হয়ে বসে মোবাইলে গেম খেলার পাশাপাশি ফেসবুক, ইউটিউব কুরুচিপূর্ণ ভিডিও দেখে। তরুণ প্রজন্ম ইন্টারনেটের অপব্যবহার করে ‘চিন্তা–চেতনার অবক্ষয়’ নিজ থেকেই সৃষ্টি করছে। ইউটিউব ও গুগলে আপত্তিকর ভিডিওতে আসক্ত হয়ে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নষ্ট করছে শিক্ষার্থী। লেখাপড়ার মারাত্মক ক্ষতির পাশাপাশি সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে। কোমলমতি শিক্ষার্থীরা এমন তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারেই হারিয়ে ফেলছে সৃজনশীলতা এবং বাড়ছে উগ্রতা। থাকছে ফেসবুক, ইউটিউব ও গুগলে। স্কুল ফাঁকি দিয়ে নির্জন স্থানে বসে স্মার্টফোনে খেলছে গেমস। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যস্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
শৌখিনতা পূরণ করতে গিয়ে অভিভাবক যেন নিজ সন্তানদের হাতে অজান্তে তুলে দিচ্ছে স্মার্টফোন। অজান্তেই...