
ছবি সংগৃহীত
প্রিয় গন্তব্য: শাহ পরীর দ্বীপ
প্রকাশিত: ২৬ মার্চ ২০১৭, ১৭:৩৫
আপডেট: ২৬ মার্চ ২০১৭, ১৭:৩৫
আপডেট: ২৬ মার্চ ২০১৭, ১৭:৩৫
শাহ পরীর দ্বীপের শান্ত বীচ। ছবি: সংগৃহীত
(প্রিয়.কম) ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তৈরী হয় দ্বীপ। আবার ভূখন্ডের সাথে জুড়েও যেতে পারে সেটি। এমনটাই ঘটেছে শাহপরীর দ্বীপের ক্ষেত্রে। আগে বিচ্ছিন্ন থাকলেও বর্তমানে এটি জুড়ে গেছে মূল ভূখন্ডের সাথে। এলাকাটির অবস্থান কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায়। এটি মূলত সাবরাং ইউনিয়নের একটি গ্রাম। টেকনাফ উপজেলা শহর থেকে দূরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার।
লোকমুখে জানা যায়, শাহসুজার স্ত্রী পরীবানুর ‘পরী’ ও শাহসুজার ‘শাহ’ মিলে এ দ্বীপের নামকরণ শাহপরীর দ্বীপ করা হয়েছে। আবার অন্য একটি মতে শাহ ফরিদ আউলিয়ার নামেই এ দ্বীপের নামকরণ। সঠিক ইতিহাস জানা যায় নি সেভাবে, তবে এখানে ভ্রমণে গেলে আরও অনেক রকম গল্প শুনতে পারবেন স্থানীয়দের কাছ থেকে।
চমৎকার এই অঞ্চলে উপভোগ করতে পারবেন অন্যরকম শান্ত এক সমুদ্রকে। কোন কোলাহল নেই, গতানুগতিক ভীর নেই, ব্যবসায়িক কোন পরিবেশ নেই। একেবারেই আদিম, শান্ত একটি সৈকত। তবে সাবধানে পানিতে নামবেন। কারণ কোন বিপদ সঙ্কেতও নেই!
কীভাবে যাবেন:
ঢাকা থেকে সরাসরি টেকনাফ যায় সেন্টমার্টিন সার্ভিসের ( ০১৭১১৩২১১৪৩, ০১৮২৩০০৪৪৮৮) হিনো এসি বাস। ভাড়া ১১৫০ টাকা। এছাড়াও ঢাকা থেকে শ্যামলি, এস আলম, সৌদিয়া, হানিফ ইত্যাদি পরিবহনের নন এসি বাস যায় টেকনাফ। ভাড়া ৬৫০-৮০০ টাকা। ঢাকা থেকে যেকোনো বাসে কক্সবাজার এসে সেখান থেকেও সহজেই আসা যায় টেকনাফ। টেকনাফ শহর থেকে জীপে বা সিএনজিতে চড়ে যেতে হবে শাহপরীর দ্বীপে।
কোথায় থাকবেন:
টেকনাফে থাকার জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গা হলো বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের মোটেল নে টং। ফোন নং ০৩৪২৬-৭৫১০৪। মোটেলটি টেকনাফ শহরের বাইরে। টেকনাফ শহরেও কিছু সাধারণ মানের হোটেল আছে। এসব হোটেলে ৩০০-১৫০০ টাকায় কক্ষ পাওয়া যাবে। তবে আপনি চাইলে কিন্তু শাহ পরীর দ্বীপে তাবু টাঙ্গিয়ে ক্যাম্পিং করতে পারেন।
সম্পাদনা: ড. জিনিয়া রহমান।
আপনাদের মতামত জানাতে ই-মেইল করতে পারেন [email protected] এই ঠিকানায়।
১ ঘণ্টা, ৫ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ৭ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ১১ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ১২ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ১৪ মিনিট আগে