
ছবি সংগৃহীত
শীতের ফলের নানা সুফল
প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, ০৩:৩৭
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, ০৩:৩৭
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, ০৩:৩৭
(প্রিয়.কম) গ্রীষ্মকাল তার রসালো ফলের জন্য বেশি সমাদৃত। কিন্তু শীতকালই বা কম যায় কীসে? শীতকালেও পাওয়া যায় অনেক মজার মজার ফল। এসব ফলের যে শুধু স্বাদ চমত্কার তা নয়, রয়েছে অনেক গুণাগুণও। জেনে নিন শীতকালীন কিছু ফলের উপকারিতা।
কুল
শীতের জনপ্রিয় ফল কুল। কুল নানা জাতের হয়। যেমন নারকেল কুল, আপেল কুল, বাউ কুল ইত্যাদি। সব কুলই উপকারী। ফোঁড়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, হৃদরোগ, প্রদর, রক্ত আমাশায়, মাথাব্যথা ইত্যাদি সমস্যা কুল, কুলের পাতা, ছাল সমাধান করতে পারে।কমলা
কমলাকে শীতের ফলের রাজা বলা হয়। গুণে ও মানে এর তুলনা নেই। কমলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, যা আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা সবার ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণে সমান এবং রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। যারা হৃদরোগী তাদের জন্য কমলা খুবই উপকারী। যারা অপুষ্টিতে ভুগছে তারা এই শীতকালে প্রতিদিন একটা কমলা খেলে অপুষ্টি দূর হবে।আপেল
প্রবাদ আছে, যদি প্রতিদিন একটি আপেল খাও, ডাক্তার দূরে থাকবে। অর্থাত্ দিনে একটি আপেল খেলে সুস্থ থাকা যায়। যারা অল্পে রেগে যায়, অনিদ্রায় ভোগে তারা প্রতিদিন একটি লাল আপেল খোসাসহ খেলে সমস্যা চলে যাবে। শিশুর হজমশক্তি কমে গেলে লাল আপেল বেটে রস খাওয়ালে বদহজম ও হজমশক্তিহীনতা দূর হবে। আপেল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া দূর হয়। নিয়মিত আপেল খেলে কোলন ক্যান্সারসহ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়।সফেদা
সফেদা দেখতে খুব একটা সুন্দর নয়, কিন্তু এর মতো মিষ্টি স্বাদ এবং সুগন্ধযুক্ত ফল বোধ হয় বাংলাদেশে আর নেই। সফেদা নানা গুণে সমৃদ্ধ। অপুষ্টি, পরিশ্রমজনিত ক্লান্তি, হার্টের দুর্বলতা, প্রসবজনিত দুর্বলতা, মায়ের বুকের দুধের স্বল্পতা প্রভৃতি সমস্যা পাকা সফেদা খেলে সমাধান হয়।ডালিম
আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে তিন ধরনের ডালিমের উল্লেখ পাওয়া যায় - মধুর ডালিম, কষায় ডালিম ও টক ডালিম। মধুর ডালিমের দানা বেশি লাল ও রসালো এবং অধিক উপকারী। আমাশয়, হৃদরোগ, লিভার বৃদ্ধি, অনিদ্রা, অজীর্ণ, রক্তপিত্ত, অরুচি, কৃমি, শ্বেতপ্রদর, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ডালিম উপকারী। তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া, ভেষজে রোগ নিরাময়
১ ঘণ্টা, ২৬ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ৪৫ মিনিট আগে
১ ঘণ্টা, ৪৮ মিনিট আগে
জাগো নিউজ ২৪
| ঢাকা মেট্রোপলিটন
২ ঘণ্টা, ৪ মিনিট আগে
১৩ ঘণ্টা, ৪ মিনিট আগে
১৮ ঘণ্টা, ৩১ মিনিট আগে
১৮ ঘণ্টা, ৩১ মিনিট আগে
১৮ ঘণ্টা, ৩৩ মিনিট আগে
১৮ ঘণ্টা, ৩২ মিনিট আগে
১৮ ঘণ্টা, ৩৫ মিনিট আগে