
ছবি সংগৃহীত
কোন জায়গাটা ‘রাজধানী-ঢাকা’
প্রকাশিত: ০৪ ডিসেম্বর ২০১৪, ০৬:৫৫
আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০১৪, ০৬:৫৫
আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০১৪, ০৬:৫৫
(সাপ্তাহিক) - আরিফ খান
রাজধানীর সংজ্ঞা
সাধারণত কোনো দেশের সরকার ও রাষ্ট্রের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান যে শহরে অবস্থিত থাকে তাকে রাজধানী বলা হয়। ঢাকা আনুষ্ঠানিকভাবে রাজধানীর মর্যাদা লাভ করে ১৬১০ সালে মুঘল সুবেদার ইসলাম খাঁ’র আমলে। এর পরে ৪০০ বছরে শহর হিসেবে ঢাকা নানান উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হয়েছে। পৃথিবীর খুব কম শহরের ভাগ্যেই ঢাকার মতো বার বার রাজধানীর মর্যাদা অর্জনের সৌভাগ্য জুটেছে। এই মর্যাদা স্থায়িত্ব করেছে ১৯৭২ সালে। এ বছর বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ দলিল সংবিধানে ঢাকাকে রাজধানী ঘোষণা করা হয়েছে।রাজধানী ঢাকা
বাংলাদেশের সংবিধানের ৫ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ঢাকা। এবং রাজধানীর সীমানা আইনের দ্বারা নির্ধারিত হবে মর্মে সংবিধানে ঘোষণা করা হয়েছে। সংবিধানে উল্লেখিত রাজধানী সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদটি নিম্নরূপ— অনুচ্ছেদ ৫ ॥ রাজধানী ৫। (১) প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ঢাকা। (২) রাজধানীর সীমানা আইনের দ্বারা নির্ধারিত হইবে। অর্থাৎ অনুচ্ছেদ ৫ অনুযায়ী ‘ঢাকা’ কে বাংলাদেশের রাজধানী ঘোষণা করা হয়েছে। সরকার ইচ্ছে করলেই অন্য কোনো শহরকে (সংবিধান সংশোধন না করে) রাজধানীর মর্যাদা দিতে পারবে না। ২০১১ সালে প্রণীত রাষ্ট্রপতির এক অধ্যাদেশ অনুসারে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। এই বিভাজনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ডিসিসির তৎকালীন মেয়র সাদেক হোসেন খোকা হাইকোর্ট বিভাগে একটি রিট মামলা করেছিলেন। তিনি মামলায় দাবি করেছিলেন যে, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই ভাগে ভাগ করার অর্থ হলো সংবিধানের ৫ নম্বর অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন। কেননা, সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশের রাজধানী হলো ‘ঢাকা’; ‘ঢাকা উত্তর’, বা ‘ঢাকা দক্ষিণ’ নয়। ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার আখতার ইমামসহ প্রতিথযশা আইনজীবীগণ এই মামলায় ডিসিসি বিভাজনের বিরুদ্ধে আদালতে বক্তব্য রেখেছেন। এই মামলার মুখ্য বিচার্য বিষয় ছিল দুইটি। প্রথমত, ২০১১ সালের অধ্যাদেশটি দ্বারা ডিসিসিকে ‘ঢাকা উত্তর’ ও ‘ঢাকা দক্ষিণ’ এই দুই ভাগে ভাগ করা সংবিধানের লঙ্ঘন কি না; দ্বিতীয়ত, স্থানীয় সরকারজাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বাদ দিয়ে নির্বাহী বিভাগ কর্তৃক নিয়োজিত কর্মকর্তাদের দিয়ে পরিচালনা করার বিধান সংবিধানে বর্ণিত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের (অনুচ্ছেদ ১১, ৫৯ ও ৬০) পরিপন্থী কিনা? হাইকোর্ট এই মামলার প্রথম অভিযোগটি খারিজ করে দিয়ে মন্তব্য করেছিলেন যে, সিটি কর্পোরেশন ও রাজধানী এক জিনিস নয়। ফলে সিটি কর্পোরেশন বিভাজনের মধ্য দিয়ে সংবিধানের ৫ নম্বর অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন হয় না। ঢাকা একটি প্রাচীন শহরের নাম। শত শত বছরের বিবর্তনে এই শহরের নামটি ভিন্ন ভিন্ন নতুন সত্তায় পরিচিতি লাভ করেছে। যেমন, ঢাকা একাধারে একটি জেলার নাম, একটি শহরের নাম, একটি মহানগরীর নাম, একটি সিটি কর্পোরেশনের নাম এবং একটি রাজধানীর নাম ইত্যাদি। ঢাকা সিটি কর্পোরেশন বলতে আমরা একটি নির্দিষ্ট এলাকাকে বুঝি। ঢাকা মেট্রোপলিটন সিটি বলতে একটি নির্দিষ্ট এলাকাকে বুঝি। কিন্তু রাজধানী বলতে কি আমরা শুধু নামটি ছাড়া কোনো সুনির্দিষ্ট এলাকাকে বুঝি? অনুচ্ছেদ ৫ এর (২) নম্বর দফা অনুযায়ী রাজধানীর সীমানা সংসদ কর্তৃক প্রণীত আইনের দ্বারা নির্ধারিত হবে বলা হয়েছে। কিন্তু আজও পর্যন্ত রাজধানীর সীমানা নির্ধারণপূর্বক কোনো আইন প্রণয়ন করা হয়নি।রাজধানীর সীমানা নির্ধারণ কেন জরুরি
রাজধানীর সীমানা নির্ধারণ করা জরুরি, কেননা সংবিধানমতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সদর-দপ্তর বা হেড-কোয়ার্টার রাজধানীতে থাকবে বলে বিধান করা হয়েছে। মাত্র দুইটি উদাহরণ দিলে বিষয়টি পরিষ্কার বোঝা যাবে। সংবিধানের ৬৫ নম্বর অনুচ্ছেদে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ অবশ্যই রাজধানীতে অবস্থিত হতে হবে। সংবিধানের ১০০ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট অবশ্যই রাজধানীতে অবস্থিত হতে হবে। এখন প্রশ্ন হলো, রাজধানীর সীমানা কতটুকু? সাভার, নবীনগর, কেরানীগঞ্জ, দোহার বা ধামরাই অবশ্যই ঢাকার মধ্যে। কিন্তু এই জায়গাগুলো কি রাজধানীর মধ্যে? সপ্তদশ শতাব্দীতে ঢাকা প্রতিষ্ঠিত হলেও কোনো কোনো ইতিহাসবিদের মতে, একাদশ শতাব্দীতে এ এলাকায় এমন এক শহর বা গঞ্জ গড়ে উঠেছিল যা বিশ্বের অন্যতম জনবহুল শহর হিসেবে পরিগণিত হতো। এরপর মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের প্রথম ভাইসরয় ইসলাম খাঁ কর্তৃক বাংলার রাজধানী হিসেবে ঢাকা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬১০ সালে। তখন বাংলাবাজার, লক্ষ্মীবাজার, তাঁতিবাজার ও শাঁখারীবাজার ইত্যাদি ব্যবসা কেন্দ্র নিয়ে গঠিত ছিল। পরে বাণিজ্য সমৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শহরের এলাকা ও জনসংখ্যা দুই-ই বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং নদীর ধার দিয়ে শহর ৪/৫ মাইল বিস্তৃত হয়, জনসংখ্যা দাঁড়ায় ২ লক্ষ-তে। প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ সৈয়দ তৈফুরের (১৯৫২) মতে, ১৭০০ সালে ঢাকার জনসংখ্যা দশ লক্ষের কাছাকাছি উপনীত হয়, যা ১৯৬১ সালের ঢাকার জনসংখ্যার দ্বিগুণ। ১৮০০ সালে ঢাকার জনসংখ্যা হ্রাস পেয়ে আবারো ২ লক্ষে অর্থাৎ ১৬০ বছর আগের জনসংখ্যায় উপনীত হয়। এ সময় কলকাতা ব্রিটিশ ভারতের রাজধানীর মর্যাদা পায়। ১৭৬৫ সাল থেকে শহরের জনসংখ্যা হ্রাস পেতে শুরু করে এবং ১৮৬৭-তে জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি নেমে ৫১,৬৩৬-এ দাঁড়ায়। ১৮৭২ সাল থেকে ক্রমান্বয়ে ঢাকার জনসংখ্যা আবার বাড়তে থাকে। ১৯৪১ সালে ঢাকা শহরের এলাকা ১২ বর্গমাইলে সীমাবদ্ধ হয়। ১৮৭২ থেকে ১৯৪১Ñএই সাত দশকে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও শহর এলাকা তেমন একটা বাড়েনি। এ সময়ে জনসংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে। শহর এলাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬.৮ বর্গমাইলে। ১৯৪৭ সালের পরে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ১৯৫১-তে ঢাকার সীমানা এলাকা ২৮ বর্গমাইলে এবং ১৯৬১ সালে ৩৫ বর্গমাইলে উপনীত হয়। এ সময়ে জনসংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৩,৩৩,৯২৮ এবং ৫,৫০,১৪৩। ১৯৬১ সালের পরবর্তী সময়ের শহর এলাকার সম্প্রসারণ সংক্রান্ত তথ্যসমূহ পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে। ১৩ বছর পর ১৯৭৪-এর সেনসাস রিপোর্টের বা জরিপের আগ পর্যন্ত তথ্যের ব্যাপক অপ্রতুলতা রয়েছে।রাজধানীর বানানের পরিবর্তন
১৯৭২-এর সংবিধানের ইংরেজি পাঠে ঢাকা শব্দটির বানান ছিল ‘উধপপধ’. ১৯৮৮ সালে প্রণীত সংবিধানের অষ্টম সংশোধন দ্বারা উক্ত ইংরেজি বানানটি বদল করে ‘উযধশধ’ করা হয়েছে। অনেক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এই বানান পরিবতর্নের যৌক্তিকতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মতে কয়েকশত বছর ধরে চলে আসা এই বানানটি আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে বিদ্যমান ছিল। ফলে, এই পরিবর্তন অত্যাবশ্যক ছিল না।রাজধানী ঢাকার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
ঢাকা বিষয়ক প্রখ্যাত গবেষক মুনতাসীর মামুন বলেন, “ঢাকার পুরনো ইতিহাস গৌরবময়। এক হিসেবে জানা যায়, অষ্টাদশ শতকে পৃথিবীর সেরা শহরগুলোর মধ্যে একটি ছিল ঢাকা এবং সেরা শহরের ক্রমসংখ্যায় ঢাকার স্থান ছিল দ্বাদশ। এ শহরকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়েছে একসময় বাংলার এবং পরবর্তীকালের পূর্ববঙ্গের বা আজকের বাংলাদেশের ইতিহাস। শুধু তা-ই নয়, ঢাকাই বোধহয় একমাত্র শহর যেটি অর্জন করেছে রাজধানীর মর্যাদা। মুঘল আমলের [যদি তা ১৭৫৭ সাল পর্যন্তও ধরি] বাংলার তিনটি রাজধানীর মধ্যে ঢাকা প্রাচীনতম। ১৬১০ সালে (মতান্তরে ১৬০৮) সম্রাট জাহাঙ্গীরের সুবাদার ইসলাম খাঁ বাংলার পরাক্রমশালী জমিদার/রাজাদের দমনের জন্যে পদাপর্ণ করেন ঢাকায় এবং এখানেই স্থাপন করেন রাজধানী। সম্রাট জাহাঙ্গীরের নামানুসারে শহরের নামকরণ করেন তিনি ‘জাহাঙ্গীরনগর’। তবে, সরকারি কাগজপত্র, মুদ্রায়ই নামটি ব্যবহৃত হতো। সাধারণের কাছে আটপৌরে ‘ঢাকা’ নামটি ছিল পরিচিত। ইসলাম খাঁর আগে যে ঢাকা একেবারে জনবিরল একটি ভূখণ্ড ছিল, তা নয়। অন্তত আফগান বা পাঠান জনপদ ছিল এখানে, ঢাকার অনেক পুরনো মাজার এর উদাহরণ। তাদের একটি দুর্গও চিল। খুঁজে পাওয়া স্বল্প তথ্যের ভিত্তিতে বলা যায়, ঢাকা একটি প্রাচীন জনপদ, হয়তো একসময় তা বর্ধিষ্ণু ছিল। তবে, স্বাভাবিক কারণে রাজধানী হিসেবে মুঘল আমলেই তা জাঁকজমকপূর্ণ হয়ে ওঠে। এবং সে কারণে অনেকে মনে করেন, নগর হিসেবে ঢাকার বিকাশ শুরু হয়েছে তখন থেকেই। ১৭১৩/১৪ সালে বাংলার রাজধানী স্থানান্তরিত হয় ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে। ঢাকা শাসিত হতে থাকে প্রথমে নায়েব নাজিম এবং তারপর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দ্বারা। মুঘল রাজধানী পরিবর্তনের পর ক্ষয় শুরু হয়েছিল ঢাকার এবং কোম্পানি আমলে তা হয়ে ওঠে দ্রুততর। শহর হয়ে ওঠে জঙ্গলময়, বায়ু দূষিত, হ্রাস পায় জনসংখ্যা। প্রায় লুপ্ত ব্যবসা-বাণিজ্য। বিশেষ করে মসলিন। উনিশ শতকের মধ্যভাগ থেকে আবার পুনরুজ্জীবনের চিহ্ন চোখে পড়ে শহরের। তখন, বাংলার একটি এবং পূর্ববঙ্গের প্রধান শহর হওয়া সত্ত্বেও ঢাকা ছিল নেহাতই একটি মফস্বল শহর। ১৯০৫ সালে ভঙ্গভঙ্গের পর ঢাকা পরিণত হয় নতুন প্রদেশ পূর্ববঙ্গ ও আসামের রাজধানীতে। তখন শহরের কাঠামোতে কিছু পরিবর্তন হয়। বঙ্গভঙ্গ রদ হলে রাজধানীর মর্যাদা হারায় ঢাকা এবং শহর উন্নয়নও স্থগিত হয়ে পড়ে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর ঢাকা আবার পরিণত হয় পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানীতে। তখন শহরের খানিকটা শ্রীবৃদ্ধি হয়। তবে, খুবই সামান্য। ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের রাজধানীর মর্যাদা পাওয়ায় ঢাকার বিকাশ শুরু হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য যে, নানা পটপরিবর্তন, ব্যবসা-বাণিজ্য হ্রাস, প্রশাসনিক কেন্দ্র স্থানান্তর ইত্যাদি সত্ত্বেও, ঢাকা শহর হিসেবে একেবারে তলিয়ে যায়নি। সবসময় তা ছিল এ অঞ্চলের প্রধান শহর এবং সমস্ত কর্মকাণ্ডের কেন্দ্র। বাংলাদেশের অধিকাংশ সবকিছুর কেন্দ্র ���িল ঢাকা। এবং তা এই শহরকে প্রদান করেছে এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য।”তথ্যসূত্র:
১. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধান, আইনমন্ত্রণালয় প্রকাশিত, ২০১১ ২. এস.এম. তৈফুর, গ্লিমসেস অব ওল্ড ঢাকা, ঢাকা, ১৯৫৬ ৩. আবদুল করিম, ঢাকা : দি মুঘল ক্যাপিটাল, ঢাকা, ১৯৬৪ ৪. ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ, All Asia Guide, 12th Edition, (Hongkong, 1982), p. 33 ৫. মো. শহীদুল আমীন, ‘ঢাকা নগরীর জনবহুলতা ও সম্প্রসারণ’, ইফতিখার-উল-আউয়াল (সম্পাদিত) ঐতিহাসিক ঢাকা মহানগরী : বিবর্তন ও সম্ভাবনা, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, ঢাকা, ডিসেম্বর ২০০৩, পৃ. ৩৫৫ ৬. মুনতাসীর মামুন, ঢাকা বিস্মৃতির নগরী, বাংলা একাডেমি, ১৯৯৩ ৭. আরিফ খান, বাংলাদেশের সংবিধান ও সাংবিধানিক আইন পরিচিতি, বেঙ্গল ল বুকস প্রকাশনী, ২০১৪ লেখক : পরিচালক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট ফর কনস্টিটিউশনাল স্টাডিজ (বিকস)- ট্যাগ:
- বাংলাদেশ
জাগো নিউজ ২৪
| ভারত
৩ ঘণ্টা, ৩০ মিনিট আগে
৩ ঘণ্টা, ৪৫ মিনিট আগে
৩ ঘণ্টা, ৪৬ মিনিট আগে
৩ ঘণ্টা, ৪৮ মিনিট আগে
৩ ঘণ্টা, ৪৯ মিনিট আগে
৩ ঘণ্টা, ৪৬ মিনিট আগে
৩ ঘণ্টা, ৪৮ মিনিট আগে
প্রথম আলো
| হাটহাজারী
৫ ঘণ্টা, ৭ মিনিট আগে
৫ ঘণ্টা, ৮ মিনিট আগে
বিডি নিউজ ২৪
| মহাখালী
৮ ঘণ্টা, ৩৭ মিনিট আগে
৮ ঘণ্টা, ৪০ মিনিট আগে
৮ ঘণ্টা, ৪১ মিনিট আগে
৮ ঘণ্টা, ৪২ মিনিট আগে
৮ ঘণ্টা, ৪৩ মিনিট আগে
প্রথম আলো
| ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস অ্যান্ড হাসপাতাল
৮ ঘণ্টা, ৪৭ মিনিট আগে