কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘এটা আমাদের সংগীতের জন্য ভয়ানক একটি ব্যাপার’

গুণী সংগীতশিল্পী মৌটুসী পার্থ। শুদ্ধ বাংলা গান নিয়ে এগিয়ে চলছেন তিনি। এরমধ্যে যে গানগুলো প্রকাশ হয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে প্রশংসিত হয়েছেন। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছেন সংগীতে। এখনও নতুন উদ্যমে গান করে চলেছেন। সব মিলিয়ে এখন কেমন আছেন? মৌটুসী বলেন, ভালো। গানের মধ্যেই আছি। আর এভাবে থাকতেই আমার ভালো লাগে। এখনকার ব্যস্ততা কি নিয়ে? উত্তরে এ শিল্পী বলেন, স্টেজ শো এবং টিভি অনুষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ততা চলছে। দেশের বাইরে শো করতে যাওয়ার কথাও চলছে। ব্যাটে বলে মিললে সেগুলোতে অংশ নেবো। আর নতুন গানের কাজও করছি। নতুন গান কি করলেন? মৌটুসী বলেন, আরফিন রুমি আমার জন্য একটি গান তৈরি করে  রেখেছিল। সম্প্রতি সেই গানে কন্ঠ দিয়েছি। গানটির কথা, সুর ও সংগীত বেশ মনে ধরেছে আমার। আমি এটি নিয়ে খুব আশাবাদী। কারণ চলতি প্রজন্মের মধ্যে রুমি অনেক ভালো কাজ করছে। এ গানটিও সে খুব ভালো করেছে। আমার বিশ্বাস গানটি প্রকাশ পেলে সবার ভালো লাগবে। এর বাইরে নতুন আরো কয়েকটি গান করার কথাও চলছে। চলতি সময়ে গানের অবস্থা কেমন দেখছেন? এ শিল্পী বলেন, অবস্থা আগের মতো নেই। কারণ আগে বিভিন্ন কোম্পানি উৎসবগুলোতে বিভিন্ন শিল্পীর অ্যালবাম প্রকাশ করতো। একটা উৎসবমুখর পরিবেশ থাকতো। কিন্তু এখন আর সে অবস্থা নেই। কারণ এখন ক্যাসেট কিংবা সিডি বিলুপ্ত। ডিজিটালি গান প্রকাশ হচ্ছে। তাই আগের মতো গান প্রকাশের সেই উৎসব ভাবটাও নেই। একটি করে গান প্রকাশ হচ্ছে। সঙ্গে থাকছে ভিডিও। তাছাড়া এখন ভালো কথা-সুরের অভাব। যার কারণে মানুষ আবার ভিনদেশী গানের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ছে। এটা আমাদের সংগীতের জন্য ভয়ানক একটি ব্যাপার। তাহলে সমাধানের পথ কি? মৌটুসি বলেন, আমি কোনো পণ্ডিত নই। তবে আমি একজন শিল্পী হিসেবে মনে করি ভালো কথা-সুরের বেশ অভাব রযেছে। হাবিব ওয়াহিদ একটি ধারা নিয়ে এসেছিলো সংগীতে। কিন্তু এখন পর্যন্ত সেই ধারাই চলছে। একই পথে চলছে পরবর্তীতে আসা সবাই। ভিন্নতা আনার চেষ্টা খুব কম দেখছি। এজন্য গানগুলোর সুর কাছাকাছি মনে হচ্ছে। যার কারণে শ্রোতারাও বিরক্ত। আমি মনে করি ভিন্ন ভিন্ন স্টাইলের গান দিলে শ্রোতারা সেটা অবশ্যই গ্রহণ করতো। তাই ভিন্নধর্মী কথা-সুর ও সংগীতের প্রতি মনোযোগ দিতে হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন