নারায়ণগঞ্জের আলোচিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী প্রবীর ঘোষকে নৃশংসভাবে হত্যার পর লাশ কেটে ৭ টুকরো করার অপরাধে অপর ব্যবসায়ী বন্ধু পিন্টু দেবনাথকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত। অপর আসামি পিন্টুর দোকানের কর্মচারী বাপেন ভৌমিককে ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। অর্থদণ্ডের টাকা আদায় করে নিহতের পরিবারকে প্রদান করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় খালাস পেয়েছেন হত্যার প্ররোচনার অভিযোগে অভিযুক্ত নারায়ণগঞ্জ শহরের আমলাপাড়ার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গতকাল দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আনিসুর রহমান আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডিত পিন্টু দেবনাথ (৪১) কুমিল্লার মেঘনা থানার চন্দনপুর গ্রামের মৃত সতীশ দেবনাথের পুত্র এবং নারায়ণগঞ্জ শহরের কালিরবাজারে স্বর্ণ ব্যবসায়ী। এবং বাপেন ভৌমিক (২৭) কুমিল্লার দাউদকান্দি থানার ঠেটালিয়া গ্রামের কুমদ ভৌমিকের পুত্র। নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি ওয়াজেদ আলী খোকন জানান, মামলাটি বেশ স্পর্শকাতর ছিল। সে কারণেই দ্রুত মামলাটি শেষ করা হয়েছে। মামলার বাদী নিহতের ভাই বিপ্লব ঘোষ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, যার ফাঁসির আদেশ হয়েছে সেটা দ্রুত কার্যকর চাই। তবে আমরা বাপেন ভৌমিকের যাবজ্জীবন ও মামুনের ৭ বছর কারাদণ্ড প্রত্যাশা করেছিলাম। এখানে এক আসামিকে খালাস দেয়ায় আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবো। আমার ভাই হত্যার বিচার হলে ও দোষীরা উপযুক্ত শাস্তি পেলেই আমাদের পরিবার শান্তি পাবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.