আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি, অন্তত আমার নির্বাচনী আসনে গণতান্ত্রিক চর্চা হয়নি, বললেন সৈয়দ ইবরাহিম

আমাদের সময় প্রকাশিত: ২৩ জানুয়ারি ২০১৯, ১৩:০৬

বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেছেন, আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি, অন্তত আমার আসনে গণতান্ত্রিক চর্চা হয়নি। মঙ্গলবার চ্যানেল আই’র তৃতীয় মাত্রায় তিনি আরো বলেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দয়ায় পতাকাওয়ালা গাড়িতে চড়েছি ১৯৮৭ সাল থেকে। আমি স্যালুট নিচ্ছি ১৯৭০ সাল থেকে। সুতরাং স্যালুট পাওয়ার, গার্ড পাওয়ার বা পতাকা উড়ানোর লোভে আমি রাজনীতিতে আসিনি। এতগুলো লোক হাসপাতালে গেলো, এতগুলো লোক মামলার শিকার হলো, এখনো অনেকে ফেরারি হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। শুধু ৩০ তারিখ কে কয়টি ভোট পেলো সেটিই একমাত্র গণতান্ত্রিক আচরণ নয়।তিনি বলেন, রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন প্রয়োজন। কল্যাণ পার্টির মর্মই হলো পরিবর্তনের জন্য রাজনীতি। আচরণ দিয়েই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধটি হয়। কিন্তু এবার নির্বাচনের প্রচারণায়ও সেই মূল্যবোধটা রাখা হয়নি। মেজর ইবরাহিম বলেন, হাঁটি হাঁটি পা পা করে বাংলাদেশের বয়স আজ ৪৭/৪৮ এ পৌঁছেছে। কিছু দিন পরে ২৬ মার্চ। আবারো স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করবো আমরা । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কাজটি না করলেও পারতেন। প্রথম আলো পত্রিকায় একটি লেখা এসেছিলো যে, বিজয়ী হওয়ার জন্য অনেক কিছু করতে হয়, কিন্তু এতকিছু করার দরকার ছিলো না। তিনি বলেন, ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম পরাজিত হয়েছে, এটি একটি ব্যাখ্যা। কিন্তু যিনি জয়লাভ করেছেন, তিনি কি সুখকর পদ্ধতিতে বিজয়ী হয়েছেন কি-না এটিও আরেকটি প্রশ্ন। মেজর ইবরাহিম আরো বলেন, সন্তান বড় হলে পারিবারিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে যেমন আমরা সন্তানের মতামতকে গুরুত্ব দেই, রাষ্ট্রপরিচালনার ক্ষেত্রেও নাগরিকদের পরামর্শকে গুরুত্ব দেয়ার অফিসিয়ালি মাধ্যম হচ্ছে নির্বাচন। আমরা সেই গণতন্ত্রের সংজ্ঞার শিক্ষাটা নিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু বাস্তবায়ন হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও