অবশেষে খোঁজ মিলল ল্যান্ডার বিক্রমের

কাল গভীর রাতে চাঁদে অবতরণের ঠিক আগে চন্দ্রযানের ল্যান্ডার বিক্রমের সঙ্গে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তীরে এসে তরী ডোবার মতো একেবারে শেষ মুহূর্তের এই বিপর্যয়ে সকলে যখন হতাশ, তখন আশার বাণী শোনালেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার সকালে ইসরোর সদর দফতরে

যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়া চন্দ্রযান-২ (বিক্রম ল্যান্ডার) খোঁজার জন্য আগামী ১৪ দিন ধরে কাজ করার কথা জানিয়েছেন ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (আইএসআরও-ইসরো) চেয়ারম্যান কে শিভান। ত্রুটিযুক্ত পরিকল্পনার ফলে চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ২.১...

nation: ইসরো প্রধান কে.শিবান সংবাদসংস্থাকে জানান, 'আমরা অরবিটারের মাধ্যমে চন্দ্রপৃষ্ঠে বিক্রমের থার্মাজ ইমেজ পেয়েছি। সেই ডেটা আমরা অনুসন্ধান করে দেখছি। বেতার সংযোগ করার চেষ্টাও করা হচ্ছে।'

চাঁদের পৃষ্ঠ ছোঁয়ার আগেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া ভারতের মহাকাশ যান চন্দ্রযান-২ এর অবতরণকারী যান বিক্রমের খোঁজ পাওয়ার দাবি করেছে...

চন্দ্রযান-২ এর ল্যান্ডার বিক্রমের অবস্থান শনাক্ত করা গেছে বলে জানিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। তারা জানাচ্ছে, চাঁদের মাটিতে বিক্রমের অবস্থান শনাক্ত করা গেছে। তবে এখনও যোগাযোগ স্থাপন করা যায়নি...

অবশেষে খোঁজ মিললো চাঁদের মাটিতে অবতরণ করতে যাওয়া যান বিক্রমের। রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিক্রমকে খুঁজে পাওয়ার খবর জানিয়েছেন ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (ইসরো) প্রধান কে শিবন। খবর এনডিটিভির।

ভারতের চন্দ্রযান ২-এর ল্যান্ডার বিক্রমের খোঁজ মিলেছে জানা গেছে। অরবিটারের মাধ্যমে সেই ছবি পেয়েছে ভারতীয় মহাকাশ

খোঁজ মিলেছে ভারতের চন্দ্রযান ল্যান্ডার বিক্রমের। অরবিটারের ক্যামেরায় বিক্রমের ছবি ধরা পড়েছে। তাতে যা দেখা যাচ্ছে, বিক্রম একেবারেই অক্ষত আছে। কিন্তু এখনো তা থেকে মিলছে না কোনো বেতার সংযোগ...

চাঁদের পৃষ্ঠে খোঁজ পাওয়া গেছে ভারতের বিক্রম নামের নভোযানের। এখন ওই নভোযানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালাচ্ছেন ভারতের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা। শুক্রবার দিবাগত রাতে চন্দ্রযান-২ এর ল্যান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

চাঁদের মাটিতে অক্ষত রয়েছে বিক্রম। যোগাযোগ করার আপ্রাণ চেষ্টা করা হচ্ছে

ঢাকা: অবশেষে খোঁজ মিলেছে চন্দ্রপৃষ্ঠে ভারতের পাঠানো চন্দ্রযান-২ এর ল্যান্ডার ‘বিক্রম’র। চাঁদের দক্ষিণ মেরুর ঠিক যে জায়গায় যানটি নেমেছে, কক্ষপথে থাকা অরবিটার সেটা জানতে পেরেছে। এমনকি ছবিও তুলে ফেলেছে ‘বিক্রম’র। সেই ‘থার্মাল ইমেজ’গুলো বেঙ্গালুরুতে ইসরোর গ্রাউন্ড কন্ট্রোল রুমে পাঠিয়ে দিয়েছে অরবিটার।