You have reached your daily news limit

Please log in to continue


৫ বছরেও জীবিত না ফিরলে ‘গুম’ ঘোষণা করতে পারবে ট্রাইব্যুনাল

গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫–এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। ফলে গুম হওয়া ব্যক্তি অন্যূন পাঁচ বছর ধরে গুম থাকলে এবং জীবিত ফিরে না এলে ট্রাইবুন্যাল তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ডিসাপিয়ার্ড’ বা ‘গুম’ ঘোষণা করতে পারবে।

আজ বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে মোট তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া মহান বিজয় দিবস সুন্দর ও সুচারুভাবে উদ্‌যাপনের জন্য মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।

সংশোধিত গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫–এর খসড়া অনুযায়ী সরকার ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার ট্রাইবুনালের’ জন্য মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক পাবলিক প্রসিকিউটর (সরকারি কৌঁসুলি) নিয়োগ দিতে পারবে। ভুক্তভোগী বা অভিযোগকারীও ব্যক্তিগত উদ্যোগে ট্রাইব্যুনালে আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন।

এ ছাড়া গুম হওয়া ব্যক্তির স্ত্রী বা তাঁর ওপর নির্ভরশীল পরিবারের কোনো সদস্য কমিশনের পূর্বানুমতি ব্যতিরেকে গুম হওয়া ব্যক্তির সম্পত্তি ব্যবহার করতে পারবে।

হাওর ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন

বৈঠকে বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি সংরক্ষণ অধ্যাদেশ ২০২৫–এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। এই অধ্যাদেশ জারি হলে বাংলাদেশে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের সুনির্দিষ্ট দায়িত্ব, কর্তৃত্ব ও অধিক্ষেত্র সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা হবে। হাওর ও জলাভূমি এলাকার জীববৈচিত্র্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের লক্ষ্যে সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারির বিধান রাখা হয়েছে। পাশাপাশি হাওর ও জলাভূমি এলাকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংরক্ষিত হাওর ও জলাভূমি এলাকা ঘোষণা করার বিধানও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন