You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এখনো অবহেলিত সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর ওসমানী

বঙ্গবীর জেনারেল এমএজি ওসমানীর জীবন ও নেতৃত্ব ছাড়া বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পূর্ণতা পায় না। অথচ স্বাধীনতার ৫৫ বছর পরও এই মহান সমরনায়কের অবদান রাষ্ট্রীয়ভাবে যথাযথভাবে মূল্যায়ন হয়নি। যদিও সমাজে অনেকটা মূল্যায়িত হচ্ছে। ১৯১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলার দয়ামীরে জন্ম নেন।

বঙ্গবীর ওসমানীর ভাতিজা লন্ডন প্রবাসী টিটু ওসমানী যুগান্তরকে জানান, ‘ওসমানী’ মূলত নাম নয়, বংশ পদবি। আমার চাচা এমএজি ওসমানীর পুরো নাম আতাউল গণি ওসমানী। ডাক নাম আতা। হজরত শাহজালাল (র.)-এর ৩৬০ আউলিয়ার অন্যতম হজরত শাহ নিজাম উদ্দিন ওসমানীর উত্তরসূরি-সিলসিলা হিসাবে আমরা ‘ওসমানী’ পদবি ব্যবহার করে আসছি। আমাদের পূর্বসূরিরা গৌড় শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেওয়ার পর আমার চাচা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সশস্ত্র সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। অথচ তার নেতৃত্বে সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশ নামের রাষ্ট্র তাকেই ভুলে আছে প্রায় ৫৫ বছর ধরে। এখনও রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা হয় না জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী। এটা শুধু আমাদের পরিবারকে নয়, গোটা সিলেটবাসী তথা গোটা দেশের সব মহলকে ভয়াবহ রকমের পীড়া দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন