You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সঙ্গে আমাদের কি বিচ্ছেদ হলো

একসময় ১৬ ডিসেম্বর ও ২৬ মার্চ ছিল সর্বজনীন উদ্‌যাপনের দিন। দেশাত্মবোধক গান, কুচকাওয়াজ, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজনে মুখর থাকত দেশ; লাল-সবুজে ঢেকে যেত রাজপথ, শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধায় ফুলে ফুলে ভরে উঠত স্মৃতিসৌধ। কিন্তু ২০২৪ সালের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেই দৃশ্য ফিকে হয়ে এসেছে। রাষ্ট্রীয় আয়োজন কাটছাঁট হয়েছে, সামাজিক উদ্‌যাপনও স্পষ্টভাবে কমে গেছে। অথচ ১৬ ডিসেম্বর কেবল একটি দিনের নাম নয়, এটি একটি জাতির জন্মঘোষণা। এই দিন আমাদের মনে করিয়ে দেয়, স্বাধীনতা মানে শুধু রাষ্ট্র পাওয়া নয়, মানুষের মর্যাদা, ন্যায়বিচার ও সমতার প্রতিশ্রুতি; লাখো শহীদের রক্ত আর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগে গড়ে ওঠা সেই বাংলাদেশ কোনো সমঝোতার ফল নয়, ছিল বঞ্চনা ও দমনের বিরুদ্ধে মানুষের বিদ্রোহ।

এই কারণেই বিজয় দিবসকে উপেক্ষা করা মানে নিজের অস্তিত্বকে অস্বীকার করা। একাত্তরের বিজয় ছাড়া আজকের বাংলাদেশ যেমন সম্ভব হতো না, তেমনি স্বাধীনতা ছাড়া ‘নতুন বাংলাদেশ’-এর কথাও অর্থহীন। মুক্তিযুদ্ধে আমরা পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়েছি, আর এ দেশের কিছু রাজাকার হানাদারদের সহযোগিতা করে যুদ্ধাপরাধ করেছে—এই সত্য ইতিহাসে অমোচনীয়। তাই বিজয় দিবস শুধু উৎসবের দিন নয়; এটি আত্মজিজ্ঞাসার দিন। প্রশ্ন একটাই: যে আদর্শের জন্য মানুষ জীবন দিয়েছিল, আমরা কি সেই আদর্শ রক্ষা করছি, নাকি স্মরণকে দায়হীন আনুষ্ঠানিকতায় নামিয়ে এনেছি? একটি জাতি টিকে থাকে তখনই, যখন সে নিজের ইতিহাসের সঙ্গে সৎ থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন