রাত জাগার অভ্যাস অজান্তেই আপনার যে ক্ষতি করছে

যুগান্তর প্রকাশিত: ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১:৪৩

অনেকেরই বড় সমস্যা—রাতে ঘুম কম হওয়া। কাজের চাপ কিংবা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তায় এ সমস্যা হয়ে থাকে। তবে রাতের পর রাত যদি ঘুম কম হয়, তাহলে বড় সমস্যা। রাত জেগে অফিসের কাজ, আবার কখনো বেশি রাত অবধি টিভি দেখা, ল্যাপটপ অথবা মোবাইল ঘাঁটাঘাঁটি করে কাটিয়ে দেন অনেকেই। সব মিলিয়ে ঘুমের সময় বদলাচ্ছে প্রতিনিতই। 


কিন্তু আপনার শরীরের ঘড়ি কি দ্রুত সময় পাল্টাতে পারছে? ঘুমের অভাবে ক্লান্তি ও অবসাদ গ্রাস করছে। আরও একটি জটিল সমস্যা— কম ঘুম পুরুষের শুক্রাণুর মান কমিয়ে দিচ্ছে। ফলে বন্ধ্যত্বের সমস্যা আরও দিন দিন বাড়ছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কেন এ সমস্যা দেখা দিচ্ছে —


 হার্ভার্ডের গবেষকরা জানিয়েছেন, যে ব্যক্তি প্রতি রাতে জেগে থাকেন, ভোরের দিকে মাত্র ৪ ঘণ্টা ঘুমান, তার শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্য ঠিক থাকে না। আর এই হরমোনের ভারসাম্য বিগড়ে গেলে শুক্রাণুর উৎপাদন এবং তার গুণগত মানও নষ্ট হয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই বন্ধ্যত্বের সমস্যা বাড়তে থাকে।


আপনার দেহঘড়ি বিগড়ে গেলে কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণও বাড়িয়ে তোলে। একে বলা হয় ‘স্ট্রেস হরমোন’। কর্টিসল বেড়ে গেলে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ কমে যায়। ফলে ‘অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া’র ঝুঁকি বাড়ে। এই রোগে ঘুমের মধ্যে বারবার শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। প্রদাহ বাড়ে, যা থেকে অনিদ্রার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও