সবুজ, লাল নাকি হলুদ, কোন ক্যাপসিকাম বেশি পুষ্টিকর

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২৮

ক্যাপসিকাম শুধু দেখতেই সুন্দর নয়, পুষ্টিতেও ভরপুর। কম ক্যালরিযুক্ত হলেও এতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, বি৬ পটাশিয়াম, ফোলেট এবং নানা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। ফলে এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বক ও দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়।


সালাদে কাঁচা বা হালকা ভাজা ক্যাপসিকাম প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা ভালো। বাজারে প্রধানত তিন রঙের পাওয়া যায় সবুজ, লাল এবং হলুদ। যদিও সবই পুষ্টিকর, কিন্তু প্রতিটি রঙের নিজস্ব গুণাগুণ রয়েছে।


সবুজ ক্যাপসিকামের উপকারিতা


সবুজ ক্যাপসিকাম ভিটামিন ‘সি’সমৃদ্ধ, যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও ত্বকের জন্য কোলাজেন তৈরি করতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন ‘কে’ হাড় ও হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য উপকারী। ভিটামিন ‘এ’ চোখের স্বাস্থ্য ও ত্বকের জন্য প্রয়োজন। এ ছাড়া ফোলেট কোষ বিভাজন ও ডিএনএ গঠনে সহায়তা করে, আর পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।


অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট লুটিন ও জিয়াজ্যানথিন চোখকে সুরক্ষা দেয় এবং বয়সজনিত ম্যাকুলার ডিজেনারেশন প্রতিরোধে সাহায্য করে। ফাইবার থাকায় এটি হজমে সাহায্য করে এবং পেটের সমস্যা যেমন কোলোন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।


লাল ক্যাপসিকামের উপকারিতা


লাল ক্যাপসিকাম পুরোপুরি পাকা এবং পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। এতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ আছে, যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কোলাজেন তৈরি করে এবং ত্বককে স্বাস্থ্যবান রাখে। ভিটামিন এ ও বি৬ মস্তিষ্ক ও চোখের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।


এতে থাকা লাইকোপিন ও বিটা-ক্যারোটিন প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং দীর্ঘমেয়াদি রোগ যেমন হৃদ্‌রোগ, ক্যানসার ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করে। লাল পেপারের মিষ্টি স্বাদ সালাদ, স্যান্ডউইচে ব্যবহার করা যায়।


হলুদ ক্যাপসিকামের উপকারিতা


ভিটামিন ‘সি’ সবচেয়ে বেশি থাকে হলুদ ক্যাপসিকামে। এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, কোষকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং প্রদাহ কমায়। ভিটামিন ‘এ’ চোখের জন্য, বি৬ মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজনীয়। পটাশিয়াম ও ফোলেট হৃদ্‌যন্ত্র ও কোষের স্বাভাবিক কার্যক্রমে সহায়ক।


ফাইবার থাকায় হজম ঠিক রাখে, পেটের সমস্যা কমায় এবং কম ক্যালরিযুক্ত হওয়ায় ডায়েটের জন্য উপযুক্ত। হলুদ ক্যাপসিকাম সহজে খাওয়া যায়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও