পরিবার, সম্পর্ক ও চাকরিতে জেনারেশন গ্যাপ কমাতে কী করবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০২৫, ১৩:৪২

‘জেন-জি’ শব্দটি সবার কাছেই বেশ পরিচিতি পেয়েছে। ১৯৯৭ থেকে ২০১২–র মধ্যে যাঁদের জন্ম, সেই প্রজন্মকে বলা হচ্ছে ‘জেন-জি’। এ রকম আরও কিছু শব্দ আছে, যেগুলো দিয়ে আলাদা আলাদা প্রজন্মকে চেনা যায়। যেমন বুমারস (১৯৪৬-৬৪), জেন এক্স (১৯৬৫-৮০), মিলেনিয়ালস (১৯৮১-৯৬), জেন আলফা (২০১৩-২৪)।


প্রতিটি প্রজন্মেরই রয়েছে স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য। প্রতিটি প্রজন্মেরই যোগাযোগের ধরন, মূল্যবোধ ও সমাজকে দেখার চোখ ভিন্ন। এক প্রজন্মের সঙ্গে অন্য প্রজন্মের এসব স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের তফাতকেই আমরা বলছি ‘জেনারেশন গ্যাপ’ বা ‘প্রজন্ম ব্যবধান’।


জেনারেশন গ্যাপের কারণে দেখা দিচ্ছে নানা সমস্যা। পরিবার, সম্পর্ক ও কর্মক্ষেত্র—সবখানেই জেনারেশন গ্যাপের ফলে তৈরি হচ্ছে ভুল–বোঝাবুঝি ও তিক্ততা। এ সমস্যাগুলো এড়াতে প্রতিটি প্রজন্মের মানুষেরই অপর প্রজন্মের মানুষদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।


নিজের বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে না মিললেই তাকে সরাসরি নাকচ করে দেওয়া যাবে না। বরং একে অপরের বৈশিষ্ট্যকে আমলে নিয়ে পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধের জায়গাটি ঠিক রাখতে হবে। এতে করে প্রজন্মগুলোর মধ্যে সহাবস্থান তৈরি হবে, কমানো যাবে জেনারেশন গ্যাপ।


পরিবারে পারস্পরিক বোঝাপড়া


আমাদের দেশের পরিবারগুলোয় ‘অর্ডার’ ওপর থেকে নিচের দিকে আসার নিয়ম প্রচলিত। সাধারণত বড়রা যা বলেন বা সিদ্ধান্ত দেন, ছোটরা বিনাবাক্যে সেটি মেনে নেন। কথা বা সিদ্ধান্তটি যদি ভুলও হয়, ছোটরা সঙ্গে সঙ্গে সেটি বলেন না।


পরে ভুল প্রমাণিত হলে হয়তো অল্প কিছু বলেন বা তা–ও বলেন না। এ বৈশিষ্ট্যগুলো সাধারণত বুমারস ও মিলেনিয়ালসদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। তাঁরা যেহেতু এই পরিবেশে বেড়ে উঠেছেন, ছোটদের কাছ থেকেও তাঁরা তেমনটিই আশা করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও