ডেমুর ব্যর্থতার পরও চীনা ইঞ্জিনেই ভরসা!

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৪০

ডিজেল ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট বা ডেমু ট্রেনের ব্যর্থতার অভিজ্ঞতা ভুলে রেলপথ মন্ত্রণালয় আবারও চীনা ইঞ্জিনে (লোকোমোটিভ) ভরসা রাখতে চলেছে। ২০১৩ সালে চীন থেকে আনা ২০ সেট ডেমু ট্রেন ছয় বছরের মধ্যেই অকেজো হয়ে গেলে বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রায় ৬০০ কোটি টাকা অপচয় হয়েছিল। এবার রেলওয়ে ২০টি মিটারগেজ ডিজেল ইলেকট্রিক ইঞ্জিন চীনের অনুদানে আনার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। চীন সরাসরি অর্থ দেবে, নাকি ইঞ্জিন সরবরাহ করবে— এ বিষয়ে এখনও লিখিত নিশ্চয়তা মেলেনি।


রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তে ইতোমধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) এই অনুদানের জন্য আবেদন করা হয়েছে। এই প্রকল্পে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে এক হাজার ৭২৩ কোটি ৭৫ লাখ ১০ হাজার টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকার দেবে ৪৯৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা এবং চীনের অনুদান হিসেবে থাকবে এক হাজার ২২৫ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা। প্রকল্পের মেয়াদকাল ধরা হয়েছে জুলাই ২০২৫ থেকে জুন ২০২৯ পর্যন্ত।


পুরোনো ইঞ্জিন প্রতিস্থাপন জরুরি


বাংলাদেশ রেলওয়ের মোট ৩০৬টি ইঞ্জিনের মধ্যে ১৭৪টি হলো মিটারগেজ। এই মিটারগেজ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে ১২৪টির বয়স ২০ বছরের বেশি এবং ৬৮টির বয়স ৪০ বছরেরও বেশি। এগুলোর প্রতিস্থাপন অত্যন্ত জরুরি। পুরোনো ইঞ্জিনগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ কঠিন, খুচরা যন্ত্রাংশের অভাব রয়েছে। ফলে অনেক ক্ষেত্রে এগুলো লাভজনক নয়।


মিটারগেজ লাইনগুলো ডুয়েলগেজে রূপান্তরে বিলম্ব হওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে ২০৫৫ থেকে ২০৬০ সাল পর্যন্ত মিটারগেজ ট্রেন চালু রাখতে হবে। ফলে নতুন ইঞ্জিন আনা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে বলেও জানিয়েছে দায়িত্বশীল সূত্র।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও