You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সব হারিয়ে দেশে ফেরার নিগ্রহ, ‘পুশইন’ চলছেই

তহিদুল আলম প্রথম যৌবনেই জীবিকার তাগিদে ভারতে পাড়ি জমিয়েছিলেন। সঙ্গে ছিলেন নববিবাহিতা স্ত্রী। থাকতেন মুম্বাইয়ে। সেখানেই তাদের এক ছেলে ও এক মেয়ের জন্ম। একে একে ৪৬টি বছর তিনি মুম্বাইয়ে কাটিয়েছেন। স্থানীয়দের সঙ্গে মিশে গেছেন। পরিবারের সবাই অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন সেখানকার জীবনধারায়।

কিন্তু কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলা, মে মাসে ভারত-পাকিস্তান সংঘাত এবং তার আগ থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ‘অবনতিতে’ বাঁধে বিপত্তি।

একদিন মুম্বাই পুলিশ এসে তহিদুলের পরিবারের সবাইকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। তিনি আর ঘরে ফেরার সুযোগ পাননি।

মুম্বাইয়ে অনেক দিন আটকে রাখার পর তহিদুলের পরিবারের চারজনকে নিয়ে আসা হয় ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায়। সেখানে বিএসএফের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়।

২৬ জুন ভোরে ফেনী সদর উপজেলার জোয়ারকাছার সীমান্ত দিয়ে চারজনকে বাংলাদেশে ঠেলে দেয় বিএসএফ। এপাড়ে আসার পর বিজিবি তাদের আটক করে।

পরে বিজিবি তাদের ফেনী সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করে। থানা পুলিশ চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার চাড়ালিয়া হাঁটি ইউনিয়নের পূর্ব মাইজভাণ্ডার গ্রামের স্বজনদের কাছে খবর পাঠায়। পরে তহিদুল, তার স্ত্রী হাজেরা খাতুন, ছেলে মো. শোয়েব ও মেয়ে মোছাম্মৎ শবনমকে তুলে দেওয়া হয় স্বজনদের কাছে।

ভারতীয় আইনে কাউকে আটক করলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে আদালতে হাজির করার বিধান থাকলেও তহিদুলের ক্ষেত্রে তা করা হয়নি। ভারতীয় পুলিশ তাদের কোনো আদালতে হাজির করেনি; তহিদুল কোনো আইনি সুবিধা পাওয়ার সুযোগ পাননি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন