You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কেন বাংলাদেশের ‘বিপদের বন্ধু’ মোস্তাফিজ

কথা খুব কম বলেন। মৃদু ভাষী মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের কাছেও আরাধ্য। যে কয়েকবার তিনি তাঁদের মুখোমুখি হয়েছেন—তাঁর কাছে যাওয়া প্রায় সব প্রশ্নেরই উত্তর ছিল ছোট। কখনো এক বাক্যে, কখনো এক-দুই শব্দেই থমকে গেছেন মোস্তাফিজ।

অথচ জাতীয় দলে তাঁর সতীর্থ কাউকে জিজ্ঞেস করে দেখুন, তাঁদের দলের সবচেয়ে বেশি মজা করেন কে? সবার তালিকারই ওপরের একটা জায়গা থাকবে মোস্তাফিজের জন্য। ক্রিকেটারদের মুখের সেই কথা বিশ্বাস করা কঠিনই হওয়ার কথা বাইরের অন্যদের জন্য।

তবে একটা দৃশ্যের বর্ণনায় হয়তো কিছুটা বোঝানো যাবে মাঠের বাইরের মোস্তাফিজকে।

আরও দিন তিনেক আগে আবুধাবি থেকে দুবাইয়ে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা। সবার লাগেজ গুছিয়ে তাঁরা তুলে দিয়েছিলেন টিম বাসে। মোস্তাফিজ এলেন শেষের দিকে, এসে হোটেলের গেট নয়—     তিনি ছুটে গেলেন পেস বোলিং কোচ টেইটের দিকে।

মোস্তাফিজ তাঁর লাগেজটা একবার টেইটের গা ছুঁইয়ে দেন, তিনি তাকালেই আবার সরিয়ে নেন। মিনিট কয়েকের সেই দুষ্টামিতে দুজনের কারও মুখেই কথা নেই, তবে মুখে ছিল চওড়া হাসি। শ্রীলঙ্কা বিপক্ষের ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে এসে টেইট বলে গেছেন এটাই নাকি তাঁর কাজ।

‘এটা’ মানে মোস্তাফিজকে খুশি রাখা—তাতে দলের মঙ্গল বলে মনে করেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক এই পেসার। টেইটের মুখে কথাটা ছিল এমন, ‘আমার কাজ হচ্ছে তাঁকে খুশি ও আত্মবিশ্বাসী রাখা। বাকিটা সে নিজেই করে ফেলবে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন