যেভাবে কমানো যায় ঘরের ভেতরের আর্দ্রতা

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২৫, ১৭:৩৯

গরম না, ‘হিউমিডিটি’র জন্য অস্বস্তি হয় বেশি- এটি নিছক কথার কথা নয়— বরং সত্যি। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি হলে শরীর ঘাম ঝরিয়ে স্বাভাবিকভাবে ঠাণ্ডা হওয়ার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়।


ঘাম ত্বক থেকে সহজে বাষ্পীভূত হতে পারে না, ফলে শরীরে অস্বস্তি, ক্লান্তি এবং ভারীভাব তৈরি হয়।


ঘরের ভেতরের অতিরিক্ত আর্দ্রতা শুধু অস্বস্তিই তৈরি করে না, পাশাপাশি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঘরে ছত্রাক জন্মাতে পারে, আসবাব নষ্ট হতে পারে, এমনকি শ্বাসকষ্ট বা অ্যালার্জির মতো স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হয়।


তাই ঘরের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত জরুরি।


যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক বিশেষজ্ঞ এই বিষয়ে কার্যকর কিছু সমাধান দিয়েছেন, যা ঘরকে রাখবে শুষ্ক, আরামদায়ক ও স্বাস্থ্যকর।


এগজস্ট ফ্যান ব্যবহার


গোসল করা বা রান্নার সময় এগজন্স ফ্যান চালানো অনেক সময় বিরক্তিকর মনে হতে পারে। তবে এটি ঘরের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতিগুলোর একটি।


দরজা-জানালার ফাঁক বন্ধ করা


ঘরের আর্দ্রতা শুধু রান্না বা গোসলের ফলে হয় না, বাইরের আবহাওয়া থেকেও তা ঘরে ঢুকে পড়ে।


‘বেটার প্লেস ডিজাইন অ্যান্ড বিল্ড’-এর প্রধান নির্বাহী বার জাখাইম বলেন, “যত বেশি ফাঁকফোকর থাকবে, তত বেশি বাইরের আর্দ্রতা ঘরের ভেতরে প্রবেশ করবে।”


ডিহিউমিডিফায়ার ব্যবহার


ডিহিউমিডিফায়ার আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণের একটি সহজ ও প্রচলিত উপায়।


বার জাখাইম বলেন, “যেসব জায়গায় নিয়মিত স্যাঁতসেঁতে ভাব থাকে, যেমন- বেইসমেন্ট, অথবা গরমের সময় আর্দ্রতা বেশি থাকে, সেখানে ডিহিউমিডিফায়ার বেশ কার্যকর।”


এইচভিএসি সিস্টেমের নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ


একটি সঠিকভাবে কার্যকর এইচভিএসি সিস্টেম শুধু আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণই করে না, বরং ঘরের বাতাসের মান উন্নত করে এবং আরামদায়ক পরিবেশ বজায় রাখে।


যদিও বাংলাদেশের বাসাবাড়ির থেকে অফিস, হাসপাতাল ও কারখানায় এইচভিএসি সিস্টেম বেশি ব্যবহার হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও