You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মানুষ কর্মেই অমরত্ব লাভ করে

পারস্পরিক ভালোবাসা ও প্রেম-প্রীতির পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সুবিবেচনা প্রদর্শন আবশ্যক। আর সুবিবেচনা হচ্ছে, মানুষের কথা ও কাজের মধ্যে যেন কোনো ভিন্নতা না থাকে। ধর্ম মানুষের নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত করে আর মন্দকর্ম থেকে বিরত রাখে। যুগে যুগে নবি-রাসুলগণ উন্নত ও যুগোপযোগী জীবন বিধান নিয়ে এসেছেন। কেননা আল্লাহ কারো ওপর তার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্ব অর্পণ করেন না। (সুরা বাকারা, ২৮৬) আল্লাহতায়ালা খুব ভালো করে জানেন, কার সাধ্য কতখানি।

মানব শিশু মানবীয় সমস্ত বৈশিষ্ট্য ধারণ করলেও একমাত্র পরিণত বয়সেই সে এর সমস্ত কিছুর উপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারে। তাই বলে এর আগে তাকে দেয়া শিক্ষা তো মূল্যহীন নয়। যেমন আমরা সবাই জানি, পশু জন্ম নিলেই পশু কিন্তু মানুষ জন্ম নিলেই মানুষ নয়, তাকে পুনরায় মানুষ হিসাবে জন্ম নিতে হয়।  মানুষ হতে হয় কর্মসূত্রে। মনুষ্যত্ব এমনিতেই আসে না, মানুষ হওয়ার জন্য মানুষকে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে হয়।

মানুষ মরণশীল  কিন্তু কর্ম গুনেই অমরত্ব লাভ করে। এই সংক্ষিপ্ত জীবনকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে, স্মরণীয় করে রাখতে হলে কল্যাণকর কর্মের কোনো বিকল্প নেই। আর এজন্যই বলা হয় মানুষ বেঁচে থাকে তার আপন কর্মে।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় -

"মরণ সাগর পারে, তোমরা অমর, 

 তোমাদের স্মরি

নিখিলে রচিয়া গেলে আপনারই ঘর,

 তোমাদের স্মরি।"

মানুষ যখন মন, মেধা ও জ্ঞান-বিজ্ঞানে পরিপূর্ণতা লাভ করলো, তখনই বিশ্বনবি ও শ্রেষ্ঠনবি হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর আল্লাহতায়ালা পরিপূর্ণ ধর্মগ্রন্থ আল কুরআন নাজিল করলেন। বিশ্ব যখন মানুষের হাতের মুঠোয়, তখনই বিশ্বনবি হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগমন ঘটে। মহানবির (সা.) পূর্বের কোনো নবি বিশ্বনবি হওয়ার দাবি করেন নি।

মহানবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরবের অন্ধকারাচ্ছন্ন যুগের পশুতুল্য মানুষগুলোকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে দিনরাত পরিশ্রম করেছেন আর তাদের সংশোধনের জন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে প্রার্থনা করেছেন। হজরত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিঝুম রাতের হৃদয়গ্রাহী দোয়া আর পরিশ্রমের ফলে সেই পশুতুল্য মানুষগুলোকে আল্লাহপাক ফিরিশতায় পরিণত করেছিলেন, আলহামদুলিল্লাহ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন