You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ল্যাটকা খিচুড়ি যেভাবে জাতে উঠল

টানা বৃষ্টিতে গ্রামে যে ঢ্যালঢেলে ল্যাটকা খিচুড়ি তৈরি হতো, সেটাই এখন শহুরে নাগরিকদের কাছে ট্রেন্ডি খাবার হয়ে উঠেছে। এসি রেস্তোরাঁয় অথবা পারিবারিক বিশেষ পার্টিতে এই খিচুড়ি এখন নিজের স্থান পোক্ত করতে শুরু করেছে।

গ্রামাঞ্চলে খিচুড়ি এখনো ‘কম দামি’ পদ। অতিথি আপ্যায়নে ভুলেও এই পদ ভাবা যায় না। বাড়িতে যেদিন কিছুই থাকে না, সেদিন খিচুড়ির কথা মনে পড়ে। তারপরও কম সমাদরে বেড়ে ওঠা এই খাবার কিন্তু কখনো বাঙালির হেঁশেল থেকে হারিয়ে যায়নি। শত শত বছর ধরে সে টিকে আছে নিজের মতো করে। আর বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি হবে, এটা তো বাঙালিমাত্রেরই জানা। সামর্থ্যমতো কেউ রাঁধবেন মুগ আর কালিজিরা চালের ভুনা খিচুড়ি, কেউ সেদ্ধ চালে কয়েক রকম ডাল দিয়ে ঝরঝরে খিচুড়ি। আর চাল-ডালের সঙ্গে একটু আনাজপাতি আর এক হাঁড়ি পানি দিয়ে অপেক্ষাকৃত অসচ্ছল পরিবারে রান্না হবে বিশেষ এক খিচুড়ি—ল্যাটকা। অঞ্চলভেদে এই ল্যাটকাই কোথাও ঢিলা খিচুড়ি, ল্যাটা বা গলা খিচুড়ি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। একে তো খিচুড়ি, তার ওপর আবার ঢ্যালঢেলে। এ রকম খাবার কি শহুরে বাবুদের মন জোগাতে পারবে! আলবত পারবে। সত্যি বলতে, পারছেও। টানা বৃষ্টিতে অন্ধকার হয়ে আসা দিনগুলোয় গ্রামে যে পাতলা খিচুড়ি তৈরি হতো, সেটাই এখন শহুরে নাগরিকদের শখের খাবার। এসি রেস্তোরাঁয় সিরামিকের প্লেটে অথবা পারিবারিক বিশেষ পার্টিতে পাতলা সেই খিচুড়ি নিজের স্থান পোক্ত করতে শুরু করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন